(Firoza) Turquoise Gemstone Benefits (ফিরোজা পাথরের উপকারিতা)
(Firoza) Turquoise Gemstone Benefits (ফিরোজা পাথরের উপকারিতা): “ফিরোজা বা তুত্থকমণি” সবুজ বর্ণের অস্বচ্ছ, সৌন্দর্যের প্রতিভূ রত্ন। বর্ণের দিক থেকে সবুজ,উজ্জ্বল আসমানী নীল। ‘পারস্য মাকড়সা জাল’ নামে বিখ্যাত এক ধরণের ফিরোজায় নীল রঙের ওপর সরু কালো রেখা জাল বিস্তৃত থাকে। উজ্জ্বল আসমানী নীল ফিরোজা রত্ন স্বাদহীন, শীতল ও শুকনো । রত্নটিকে পশ্চাৎ অংশ অমসৃণ ও কিছুটা ভাঙ্গা ভাঙ্গা হতে পারে। এই রত্ন – পাথরটিকে সংস্কৃতে পায়বজ, ফারসীতে ফিরোজা এবং ইংরেজীতে Turquoise বলে । এটি পারস্যের জাতীয় রত্ন। ইসলামী ধর্মাবলম্বীরা এই রত্নকে সর্বোৎকৃষ্ট রত্ন বলে কন্ঠ ভূষন করে রাখেন। খৃষ্টান ধর্মাবলম্বীরা এই রত্নকে শুভদায়ক মনে করেন। সুতরাং খাঁটি ফিরোজার অতি উচ্চমূল্যের রত্ন হিসেবে বাজারে বিক্রি হয়। (Firoza) Turquoise Gemstone Benefits
আপনার ভাগ্যরাশি এবং আপনার আজকের দিনটি কেমন যাবে দেখে নিন –
☛ Ajker Rashifal (রাশিফল)
Precious Gemstones
♥রত্নপাথরের ভিডিও দেখতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।
✒ রাসায়নিক গঠনসম্পাদনা উপাদান: (Chemical Composition)
উপাদান (Chemical Compostion) : এ্যালুমিনিয়াম ফসফেট ও কপার সংমিশ্রনে সৃষ্ট।
কাঠিন্যতা (Hardness) : ৫-৬
আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity) : ২.৬৩-২.৯১
প্রতিসরণাংক (Refractive Index) : ১.৫৬০-১.৬০৫
বিচ্ছুরণ (Dispersion) : None (নাই)
✒ জ্যোতিষ শাস্ত্রমতে:
ফিরোজা পাথরের উপকারিতা কী? কেন ধারণ করা হয় এই রত্ন!
Gemstone Turquoise এর বাংলা হচ্ছে ফিরোজা, যদিও একে সবাই রাশি রত্ন পাথর ফিরোজা (Rashi Rotno Pathor Firoza) নামেই বেশী চিনে থাকে। পৃথিবীর ইতিহাসে ফিরোজা পাথরের উল্লেখ পাওয়া যায় খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ বছরের আগে থেকে। এবং জুয়েলারি শিল্পে এর ব্যবহার নানাবিধ। উৎকৃষ্ট মানের ফিরোজা পাথরের রঙ হচ্ছে আকাশি নীল। ইরানের নিশাপুরি অঞ্চলের ফিরোজা পাথর পৃথিবী বিখ্যাত। যেখান থেকে “শাজারি ফিরোজা” পাওয়া যায়। এছাড়াও আমেরিকা, দক্ষিন কোরিয়ায় ফিরোজা পাথর পাওয়া যায়। হাদিস থেকে পাওয়া যায় “ফিরোজা পাথর হাতে দিয়ে মোনাজাত করলে আল্লাহতালা খালি হাতে ফিরিয়ে দেনা না” (সুত্রঃ “Tuhfah-e-Aalam Shahi”, by: Hakim Muhammad Sharif Khan, during the era of Mughal Emperor Shah Alam II, Delhi, India)
“Kit’ab al Farhat” এর লেখক উল্লেখ করেছেন, “আমির উল মুমেনুন” বলেছেন — “ফিরোজা পাথর ইসলামে বিশ্বাসীদের ভুল পথ থেকে রক্ষা করে”।
আবি আব্দিল্লাহ ইমাম জাফার আসাদ্দিক তার “Kanz al Haqaiq” বইতে উল্লেখ করেছেন যে, “ইমাম হাসান (রাঃ) ফিরোজা পাথর ব্যবহার করতেন”।“ফিরোজা পাথর দারিদ্রতা দূর করে এবং আর্থিক কষ্ট দূর করে”। তিনি সাইয়েদেনা মুফাদ্দালকে উপদেশ দেন ফিরোজা পাথরের আংটি ব্যবহার করতে এবং বলেন “এটা চোখের জ্যোতি বাড়ায়, হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে এবং বুক প্রশস্ত করে”।
আবি আব্দিল্লাহ ইমাম জাফার হতে বর্ণীত — “যে ফিরোজা পাথর ধারন করবে সে কখনই অন্যর উপর নির্ভরশীল হবেনা এবং দারিদ্রতা দেখবেনা”।
Turquoise Gemstone / Feroza Stone Based on Islam: “Marifat al Jawahir” (Marifat al Jawahir, Syedi Ibrahim Saify, manuscript) থেকে বর্ণীত ফিরোজা পাথরের বিশেষ কিছু উপকারিতা
জ্যোতিষী বা জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে ফিরোজা পাথরের ব্যবহারের উপকারিতা নিম্ন রূপ (Benefits Of Turquoise Gemstone / Benefits of Firoza Stone):
আমাদের সংগ্রহে আকিক পাথর দেখতে ক্লিক করুন এখানে –
☛ Collection of Aqeeq Stone
✒ ফিরোজা রত্ন পাথরের গুনাগুন ও উপকারিতা নিম্নরূপ:
✤ ফিরোজা পাথর জাদুটোনা, শয়তান,বিষাক্ত পোকামাকড় ও কু দৃষ্টি থেকে রক্ষা করে।
✤ যদি কেহ ঘুম থেকে উঠেই ফিরোজা পাথর দেখে থাকে তাহলে সকল প্রকার ষড়যন্ত্রকারীর ষড়যন্ত্র থেকে নিরাপদে থাকবেন। মহান আল্লাহ তাকে সকল প্রকার বিপদ থেকে রক্ষা করবেন। (Firoza) Turquoise Gemstone Benefits
✤ ফিরোজা পাথর চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে এবং জিবনী শক্তি বৃদ্ধি করে।
✤ হয়রানি থেকে রক্ষা করে এবং শত্রুদের মাঝে জয়ী হতে সাহায্য করে। (Firoza) Turquoise Gemstone Benefits
✤ ফিরোজা পাথর ধারণে উন্নত চরিত্র দ্বারা সুনাম অর্জনে সাহায্য করে থাকে।
✤ বিষণ্ণতা দূর করে ফিরোজা পাথর। ✤ এই পাথর পাইলস রোগের নিরাময়ে সাহায্য করে।
(Firoza) Turquoise Gemstone Benefits জ্যোতিষশাস্ত্র মতে ফিরোজা পাথরের উপকারিতাঃ
✤ ফিরোজা পাথর ব্যবহারে মনের শক্তি বৃদ্ধি পায়। চিন্তা শক্তি এবং অন্তর্দৃষ্টি প্রখর হয়ে থাকে। ফলে চিন্তা চেতনা আগের থেকে পরিষ্কার ও প্রখর হয়ে থাকে। (Firoza) Turquoise Gemstone Benefits
✤ ফিরোজা পাথর কে সৌভাগ্যর পাথর বলা হয়ে থাকে। এ পাথর ব্যবহারে আল্লাহ্র চাইলে ব্যবহারকারীর ভাগ্য প্রসন্ন হতে পারে।
✤ ফিরোজা কে একটি বিশুদ্ধ পাথর মনে করা হয়। মানুষিক চাপ হ্রাস করা, দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করা থেকে শুরু করে নানান উপকার পাওয়া যায়।
✤ যে সকল মানুষ ছায়াছবি, ফ্যাশন , টেলিভিশন , জুয়েলারি , হিসাববিদ্যা , আইন , শিক্ষা ও পোশাক শিল্প্র মত ক্ষেত্র এর সাথে সম্পর্কিত তাদের জন্য বিশেষ উপকারী। শিক্ষক,লেখক,পণ্ডিত এবং শিক্ষার্থী,শিক্ষা ও বিশেষ করে যারা সৃজনশীল কাজের সাথে জড়িত তাদের জন্য খুব উপকারী এ পাথর।
✤ কথিত রয়েছে যে ফিরোজা পাথরের রঙ এবং উজ্জলতা বলদে যায় যখন এর ব্যবহারকারী কোন ভাবে শারীরিক ও মানুষিক ভাবে বিপদ্গ্রস্থ হয়ে পরে।
✤ ফিরোজা পাথর ব্যবহারে মানুষের মনে দয়া, দানশীলতার অনুভূতি বৃদ্ধি পায়।
✤ বন্ধুর সাথে সম্পর্ক, ভালোবাসার মানুষটির সাথে সম্পর্কে এবং পারিবারিক সম্পর্কে ফিরোজা পাথর আস্থার জন্ম দেয়।
✤ হাঁপানি, বাড়তি মদ্যাশক্তি,বিষণ্নতা,উচ্চ রক্তচাপ,মাইগ্রেইনস,ভাইরাল সংক্রমণ,বা টক্সিনের মত শারীরিক অসুস্থতায় ফিরোজা পাথর উপকারী। .
✤ যে সকল মানুষকে খুব বেশী ভ্রমন করতে হয় তাদের জন্য ফিরোজা পাথর ব্যবহার উপকারী। যে কোন প্রকার দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
✤ বিবাহিত জীবনে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বোঝাপড়া, আস্থা, ভালোবাসা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ফিরোজা পাথর।
উল্লেখিত সকল প্রকার উপকার নির্ভর করে মহান আল্লাহর ইচ্ছার উপর। তাই আল্লাহর নিয়ামত ভেবে শুধুমাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করে রত্নপাথর ব্যবহার করা উপকারী।
✒ ফিরোজা পাথর কোথায় পাওয়া যায়?: (Where Gemstones are Found?)
এই রত্ন- পাথরটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাওয়া যায়। Zircon Gemstone ফ্রান্স জারকন পাথর, নরওয়ে জারকন পাথর, কলম্বিয়া জারকন পাথর,।

✒ ফিরোজা রত্ন পাথর কিভাবে কাজ করে?: (How Gemstones Work)
রত্ন পাথরের নাম ও ছবি (Names and Pictures of Gemstones) মানব দেহের প্রতিটি অঙ্গ পরমাণুর সমন্বয়ে সৃষ্ট। সৌরমন্ডলের গ্রহগুলোও পরমাণুর সমষ্টি। আর বিভিন্ন প্রকার রত্নগুলো এমন সব পদার্থের সমন্বয়ে সৃষ্ট যার উপস্থিতি মানব দেহেও বিদ্যমান। বিভিন্ন প্রকার রত্ন সরাসরি মানব দেহের ত্বককে স্পর্শ করে শরীরের উপর ইলেকটোম্যাগনেটিক (Electro Magnetic) প্রভাব বিস্তার করে, মানব দেহের বিদ্যমান যে কোন পদার্থের অসামঞ্জস্যপূর্ণ উপসি’তির সামঞ্জস্য আনয়ন করে। বিভিন্ন প্রকার রত্ন বিভিন্ন গ্রহের রশ্মি অতিমাত্রায় আকর্ষণ বা আরও পড়ুন
✒ ফিরোজা রত্নপাথর কোন আঙুলে পরে?: (Gemstones Should be Used on Correct Finger?)
সুফল পেতে জেনে নিন কোন আঙুলে কোন রত্ন ধারণ করবেন। একমাত্র বৃদ্ধাঙ্গুল বাদে। প্রত্যেকটি আঙুলের সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মধ্যে যোগসূত্র আছে বিভিন্ন নার্ভের দ্বারা। কোন রত্ন কোন আঙুলে ধারণ করলে উপযুক্ত ফল পাওয়া যাবে, জ্যোতিষশাস্ত্রে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট কিছু নিয়মাবলী রয়েছে। জেনে নেওয়া যাক সেই নিয়মগুলি: –
● তর্জনী – তর্জনীতে ধারণ করা উচিত ইয়োলো স্যাফায়ার, টোপাজ, মুনস্টোন, হোয়াইট পার্ল ইত্যাদি।
● মধ্যমা – আরও পড়ুন

✒ ফিরোজা রত্ন পাথর পরার নিয়ম?: (Rules for Wearing Gemstones?)
আমাদের সকলের জীবনেই নানা রকমের সমস্যা থাকে যদিও প্রত্যেকে সমস্যা আলাদা হয়। তাই সমস্যা মুক্ত করতে আমরা প্রাণপন চেষ্টা করি। বিভিন্ন সমস্যা মেটাতে বিভিন্ন ধরনের রত্ন ধারণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন জ্যোতিষীরা। তাঁদের মতে সঠিক রত্ন সঠিক আঙুলে ধারণ করলে ঠিক ফল পাওয়া যায় তাই জেনে নেওয়া যাক কোন রত্ন কোন আঙুলে পরা উচিত – তবে এখন উপরত্ন ভিবিন্ন ভাবে ব্যবহার করা হয় যেমন – পাথরের ডিজাইন দেখান রত্নপাথরে আংটি পাথরের আংটি ডিজাইন, পাথরের কানের দুল পাথরের কানের দুলের ডিজাইন, পাথরের ব্রেসলেট, পাথরের নাকফুল ডিজাইন, পাথরের লকেট ডিজাইন, পাথরের গলার সেট, পাথরের গলার হার, কিন্তু মার্বেল পাথরের ডিজাইন এ পাথর দেখা যায় তা কিন্তু আসল পাথর না। আরও পড়ুন
✒ ফিরোজা আসল রত্ন পাথর চেনার উপায়?: (Ways to Recognize Gemstones?)
আজকাল বাজারে নানা রকম রত্ন- পাথর পাওয়া যায়।চোখ ধাঁধিয়ে যায় তাদের রং আর উজ্জল বর্ণচ্ছটার আভা দেখলে।কিন্তু এত সব রত্ন পাথরের ভিড়ে কি করে চেনা যাবে কোনটা আসল, কোনটা নকল তা এখানে বলছি। রত্ন- পাথর (Gem stone) আসল কি নকল বুঝার জন্য অভিজ্ঞ চোখ প্রয়োজন।প্রথমত, রত্ন-পাথরের আকৃতি, রঙ, স্বচ্ছতা ও এর ভেতর সুক্ষ্ণ যে সব অবাঞ্চিত পদার্থ থাকে, তার বিন্যাস দেখে প্রাথমিক ধারণা আরও পড়ুন

✒ ফিরোজা রত্নপাথরের দাম?, মূল্য কত?: (What is The Price of Gemstones?)
রত্নপাথর (Gemstone) ভিবিন্ন রকম দামের আছে, দাম নির্ভর করে পাথরের ওজন, রং, বর্ন, কাটিং, স্থান এবং কোয়ালিটির উপর, তাই সঠিক ও খাঁটি রত্নের দাম জানতে আরও পড়ুন

✒ ফিরোজা রত্ন পাথর শোধন করার নিয়ম?: (Rules for Purification Gemstones?)
আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয়কৃত রত্ন পাথর আমরা বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে দিয়ে থাকি । আমাদের, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করা রত্ন পাথর ধারণ করার পর দ্রুত ফল প্রদান করতে সক্ষম।আয়ুর্বেদাচার্য বাগভট্ট রত্নের স্বভাবজ ও অস্বভাবজ দোষ বার করে অস্বভাবজ দোষগুলো নষ্ট করার জন্য বিশেষ বিশেষ দ্রব্যের মাধ্যমে রত্ন শোধনের উল্লেখ করেছেন। এখন প্রশ্ন হল সঠিকভাবে রত্ন শোধন কী ভাবে করা যায় ?
● রত্নপাথর পড়ার পূর্বে প্রতিটি পাথরই বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে আরও পড়ুন

✒ রত্ন বিশেষজ্ঞ সাথে অনলাইনে নিরাপদে ব্যক্তিগতভাবে কোন সাক্ষাৎকার ছাড়াই চ্যাট এবং কল করে রত্নপাথর বিষয়ে পরামর্শ নিন
☎ imo / Whatsapp: +8801711192111
☎ imo / Whatsapp: +8801845750651
☎ imo / Whatsapp: +8801868353055
অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, ও জ্যোতিষ –
একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী রত্ন পাথর ব্যবসায়ী ও জ্যোতিষ। বিচক্ষণ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন এই ব্যবসায়ী বাংলাদেশের রত্নপাথর ও জ্যোতিষ খাতকে সুসংহত করতে তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠা করেন। “দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড”

এই প্রতিষ্ঠানের কর্নধার বাংলাদেশ ও ভারত বর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ ও দীর্ঘ ৪১ বছর অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, ও জ্যোতিষ। তার তন্ত্র শাস্তের উপর বাস্তব অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি নিজেই গ্রহ নহ্মত বিচার করে উপযুক্ত পরামর্শস সহ সঠিক গ্রহরত্ন আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী দিয়ে থাকেন। ফলে আপনার প্রয়োজনীয় রত্নপাথর কররেখা, জন্ম ছক বিচার করে সঠিক রত্নপাথর নির্বাচন করে ধারন করতে পারবেন। হস্তরেখা রাশি রত্ন পাথরের জগতে তার পদচারণা ৪১ বছরেরও বেশী সময় ধরে। তাই রত্ন পাথর সম্পর্কে তার রয়েছে – ● – বাস্তব অভিজ্ঞাতা ● – সনাতন এবং ● – আধুনিক অভিজ্ঞতা।
⚑ তিনি আজমীর শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত খাদেম।
(Ajmer Sharif Khadim at Dargah Sharif Of Hazrat Khawaja Moinuddin Hassan Chishty)
⚑ পৃষ্ঠ পোষক, বাংলাদেশ এস্ট্রোলজার্স সোসাইটি। (BAS)
Advisor, Bangladesh Astrologers Society
⚑ আজীবন সদস্য, দক্ষিণ এশীয় অ্যাস্ট্রো ফেডারেশন, নেপাল (SASF)
Life Member, South Asian Astro Federation, Nepal.
⚑ আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ এষ্ট্রলজার্স সোসাইটি (BAS)
Life Member, Bangladesh Astrologers Society
THE LARGEST AND MOST DEPENDABLE HEREDITARY GEMSTONE COMPANY IN BANGLADESH
বাংলাদেশের মধ্যে সব চাইতে নির্ভরশীল ও একমাত্র বিশ্বত্ব সর্ব বৃহৎ রত্ন পাথরের প্রতিষ্ঠান ১৯৮০ সালে জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি অভ্যন্তরীণ জ্যোতিষী সেবা খাতে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে রত্ন পাথর ব্যবাসয়িক যাত্রা শুরু করেন। দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড এর পথচলা শুরু হয় “এশিয়ান দিলরুবা জেমস্ স্টোন” প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে, যা পরবর্তীকালে ‘দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

গুণ গত মান এবং সর্বোচ্চ সেবার নিশ্চয়তা দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি হয়ে উঠেছে ভোক্তাদের আস্থার অন্য নাম। এগিয়ে যাওয়ার পথ সুগম ছিলো না কখনোই। বহু চৎরাই উৎরাই, বাঁধা পার হতে হয়েছে। কিন্তু জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি কখনো নিজ নীতি থেকে বিচ্যুত হননি। অটল থেকেছেন নিজের লক্ষ্যে। সততা, নিষ্ঠা, ধৈর্য্য এবং নিরলস প্রচেষ্টায় নিজ হাতে তিনি দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড নিয়ে এসেছেন আজকের এই বিশাল ব্যাপ্তি এবং বিরাট অবস্থানে। বিচক্ষণ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন এই ব্যবসায়ী বাংলাদেশের রত্নপাথর ও জ্যোতিষ খাতকে সুসংহত করতে তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠা করেন। ❝Sell The Right Gemstone at The Right Price to The Buyers❞ এ স্লোগানে অনুপ্রানিত হয়ে আমাদের পদচারণ শুরু হয়।
“সকল বস্তর শক্তি ও সৃষ্টি একমাএ স্রষ্টা”- এটা হচ্ছে এই প্রতিষ্ঠান এর স্লোগান, মানুষের কল্যাণ সাধিত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। কেননা ভাগ্যের মুখ ফেরাতে প্রয়োজন একটু বিশ্বাস, সাথে খাটি গ্রহরত্ন। আর এ বিশ্বাস আপনি আস্থার সহিত রাখতে পারেন “দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড” এর উপর। যেখান থেকে রত্নপাথর কেনার সময় ভাবতে হবেনা যে পাথরটি আসল না নকল। তবে নকল পাথরের ভিড়ে, ১০০% নিশ্চয়তার সাথে আমরা খাঁটি রত্নপাথর বিক্রী করে থাকি। সম্মানিত ক্লায়েন্টদের ভালোবাসার ব্র্যান্ড হয়ে থাকতে চায় “দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড”
আমরা বিশ্বাস করি একটি ব্যবসা তখনই সফল হয় যখন শুধুমাত্র লাভের জন্য প্রতিশ্রুতি বদ্ধ হয় না এটি এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে সরাসরি বা পরোক্ষ ভাবে সকল গ্রাহক তার প্রয়োজনীয় খাঁটি রত্নপাথর টি অবশ্যই নিশ্চিত ভাবে আস্থার শহিত ক্রয় করতে পারবেন। গ্রাহকদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধু একটি বিক্রয় সঙ্গেই শেষ না বরং এটি গ্রাহকদের সাথে নতুন একটি সম্পর্কের যাত্রা শুরু। শুধু নিজে একা ভালাে থাকা , এ এথায় আমরা বিশ্বাসী নই। কেননা ভাগ্যের মুখ ফেরাতে প্রয়োজনে একটু বিশ্বাস, সঙ্গে খাঁটি গ্রহরত্ন। আর এ বিশ্বাস আপনি আস্থার সহিত রাখতে পারেন ” দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড ” এর উপর। কেবল ব্যবসায়িক অঙ্গণেই নয়, সামাজিক দায়িত্ব পালনেও দৃষ্টান্ত রেখেছেন জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি। সাফল্যের অবস্থান করেও ভুলে যাননি মানবতার কল্যাণে ব্যক্তিগত দায়িত্ব বোধ। দরিদ্র ও অবহেলিত মানুষের কথাও মনে রেখেছেন সবসময়। এছাড়াও নানা সময়ে বিপদগ্রস্ত ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর বহু নজির রেখেছেন জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি।
✒ রত্নপাথর কেনো দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড থেকে কিনবেন? কারণ –
♦ আমরাই রত্নপাথর বিভিন্ন দেশের মার্কেটপ্লেস থেকে কিনে সরাসরি আমদানী করে, তা গ্রাহক পর্যায়ে পৌছে দেই। ফলে আমাদের ও ক্রেতাদের মাঝে কোন মধ্যস্বত্তভোগী না থাকায় আপনারা সবচেয়ে কম দামে খাঁটি রত্নপাথরটি কিনতে পারছেন। |
♦ বংশগত ভাবে বছরের পর বছর আমরা গ্রাহক পর্যায়ে সেবা দিয়েছি বিধায়, আমরা অভিজ্ঞতার আলোকে আপনাদের রত্নপাথর সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে পারছি। |
♦ আমরা ১০০% গ্যারান্টি সহকারে রত্নপাথর বিক্রী করে থাকি। এছাড়া নকল প্রমাণে ক্রয়কৃত মূল্য প্রদান করে থাকি। আর বর্তমানে গ্যারান্টিকার্ড, লেব টেষ্ট সার্টিফিকেট দিয়ে থাকি যা সারা বিশ্বের যে কোন দেশে তার গ্রহণযোগ্যতা আছে। |
♦ এছাড়া আমাদের রয়েছে প্রত্যেকটি রত্নপাথরের বিভিন্ন কোয়ালিটিসহ বিশাল সমাহার। তাই আপনি আপনার পছন্দ ও বাজেট অনুযায়ী বিভিন্ন কোয়ালিটির মধ্য থেকেও বাছাই করে নেয়ার সুযোগ রয়েছে। |
♦ রত্নপাথর কখনই অনলাইনে কেনা উচিত নয়। কারণ এতে কখনই কোয়ালিটি বা মান বুঝা যায় না। তাই রত্নপাথর কেনার আগে অবশ্যই শোরুমে যোগাযোগ করার অনুরোধ করবো। |
♦ মুখরোচক কোন বিজ্ঞাপন দেখে নয়, বরং ভালো মানের কালেকশন দেখে রত্নপাথর কিনুন। কারণ, যেখানে কালেকশন বেশি পাবেন সেখান থেকে আপনার পছন্দের মনমতো পাথরের মান বাছাই করে বাজেট অনুযায়ী কেনার সুযোগ বেশি। আস্থা রাখতে পারেন এমন প্রতিষ্ঠান থেকে আপনার রত্নপাথরটি কিনুন। |
রত্নপাথরের কালেকশন দেখতে আমাদের শোরুমে আসার অনুরোধ রইলো
✒ রত্ন পাথরের দোকান?: (Gemstone Shop?)
ঢাকা অফিসঃ সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা
ট্রপিক্যাল আলাউদ্দিন টাওয়ার শপিং কমপ্লেক্স, দোকান নং ৫২৬ – ৫২৭, (লিফটের ৪র্থ তলা) রাজলক্ষ্মী মার্কেট বিপরীতে, রোড – ০২, সেক্টর – ০৩, উত্তরা – ১২৩০, ঢাকা, বাংলাদেশ।
—— : :🎯 সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার 🎯: :