FAQ

রত্নপাথর সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

আমাদের সকলের জীবনেই নানা রকমের সমস্যা থাকে যদিও প্রত্যেকে সমস্যা আলাদা হয়। তাই সমস্যা মুক্ত করতে আমরা প্রাণপন চেষ্টা করি। শরনাপন্ন হই জ্যোতির্বিদদের। জ্যোতিষবিদদের পরামর্শ অনুযায়ী আমরা নানা রকমের প্রতিকারের সন্ধান পাই। বিভিন্ন সমস্যা মেটাতে বিভিন্ন ধরনের রত্ন ধারণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন জ্যোতিষীরা। তাঁদের মতে সঠিক রত্ন সঠিক আঙুলে ধারণ করলে ঠিক ফল পাওয়া যায় তাই জেনে নেওয়া যাক রত্নপাথর কোন আঙুলে পরে ও পরা উচিত – আরও পড়ুন

কোন আঙুলে কোন রত্ন ধারণ করবো - Tajmahal Gems World
কোন আঙুলে কোন রত্ন ধারণ করবো

অবশ্যই ভালমানের পাথর বিশেষজ্ঞ এবং জ্যোতিষ শাস্ত্রীর পরামর্শক্রমে ধারণ কর্ত্তব্য। কারণ অনেক সময় এসব রত্ন পাথরের উপর গ্রহ নক্ষত্রের শুভ-অশুভ প্রভাব বিরাজমান। কষ্টি বিচারের সময় দুর্বল লগ্নপতি, রাশিপতি অথবা গ্রহের দৃষ্টিচক্র বিবেচনা ও যথোপযুক্ত রত্ন পাথর নির্বাচন করা উচিত। আর কারও কষ্টি না থাকলে রত্ন পাথর নির্বাচন করতে হবে গ্রহ নহ্মত বিচার করে। আরও পড়ুন

রত্ন পাথর পরার নিয়ম - Tajmahal Gems World;
রত্ন পাথর পরার নিয়ম? (Rules for Wearing Gemstones?)

রত্ন পাথর কিনেছেন অথবা আপনি রত্ন পাথর সম্পর্কে কিছু হলেও খবর রাখেন তাহলে নিশ্চয়ই কোন না কোন ভাবে এ বিষয়ের সাথে আজমির শরীফের নাম শুনতে পেয়েছেন। আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছেন যারা মনে করি আজমির শরীফেই বুঝি রত্ন পাথর পাওয়া যায়। আজমির শরীফের মাজার জেয়ারত করতে গিয়েও অনেকে অনেক পাথর কিনে নিয়ে আসেন কোন এক ধর্মীয় অনুভূতির কারনে। হয়তো কেও কেও মনে করেন এখান থেকে রত্ন পাথর ক্রয় করে ব্যবহার করলে অনেক বেশী উপকার পাওয়া যাবে, কেও আবার মনে করেন এখান থেকে আসল পাথর পাওয়া যাবে। আরও পড়ুন

আজমিরি রত্ন পাথর, আজমির শরীফের পাথর কথাটি কতটা সঠিক - Tajmahal Gems World
আজমিরি রত্ন পাথর, আজমির শরীফের পাথর কথাটি কতটা সঠিক – Tajmahal Gems World

তবে রত্নপাথর নিয়ে মানুষের হাজারো কৌতুহল রয়েছে অধিকাংশ সময় আমাদের কাছে ফোন করে কাস্টমাররা দাম জানতে চান বিভিন্ন রকম রত্ন পাথরের যেমনঃ – নীলা পাথরের দাম, রুবি পাথরের দাম কত, পোখরাজ পাথরের দাম কত, গোমেদ পাথরের দাম, পান্না পাথরের দাম কত, ক্যাটস আই পাথরের দাম কত, প্রবাল পাথরের দাম, মুক্তা পাথরের দাম কত, ফিরোজা পাথরের দাম কত, বাংলাদেশে পাথরের দাম, জারকন পাথরের দাম, চুনি পাথরের দাম কত, আকিক পাথরের দাম কত, ইত্যাদি পাথরের দাম জানতে চান। আরও পড়ুন

রত্ন পাথর এর দাম - tajmahal Gems World
রত্ন পাথর এর দাম – tajmahal Gems World

আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে আপনার রাশি নির্ণয় করা যাবে। আপনি একটু নিচের তারিখগুলোর সাথে মিলিয়ে দেখুন আপনার জন্মতারিখ কত থেকে কত তারিখের মধ্যে। তাহলেই আপনি আপনার রাশি জেনে যাবেনঃ
● মেষ: (২১ মার্চ – ২০ এপ্রিল)
● বৃষ: (২১ এপ্রিল – ২১ মে)
● মিথুন: (২২মে – ২১ জুন)
● কর্কট: (২২ জুন – ২২ জুলাই)
● সিংহ: (২৩ জুলাই – ২৩ আগস্ট)
● কন্যা: (২৪ আগস্ট – ২৩ সেপ্টেম্বর)
● তুলা: (২৪ সেপ্টেম্বর – ২৩ অক্টোবর)
● বৃশ্চিক: (২৪ অক্টোবর – ২২ নভেম্বর)
● ধনু: (২৩ নভেম্বর – ২১ ডিসেম্বর)
● মকর: (২২ ডিসেম্বর – ২০ জানুয়ারি)
● কুম্ভ: (২১ জানুয়ারি – ১৮ ফেব্রুয়ারি)
● মীন: (১৯ ফেব্রুয়ারি – ২০ মার্চ)

Find out whose zodiac sign according to the date of birth - Tajmahal Gems world
Find out whose zodiac sign according to the date of birth.

জ্যোতিষ শাস্ত্রের একটি বড় অংশ জুড়ে আছে রত্ন। নীলা, পলা, গোমেদ ইত্যাদির নাম আমারা কমবেশি সবাই শুনেছি। জ্যোতিষ মতে, এই রত্নগুলি মানুষের রাশি ফলের বিভিন্ন সমস্যার প্রতিকার করে থাকে। খুব স্বাভাবিকভাবে এ প্রশ্ন জাগতেই পারে, গ্রহ-নক্ষত্রের সরাসরি প্রভাব মানুষের জীবনে বিদ্যমান থাকলেও রত্ন দিয়ে তার প্রতিকার কি সম্ভব? প্রশ্নটি মোটেও অপ্রাসঙ্গিক নয়।

ইসলামের দৃষ্টিতে আংটি ও পাথর ব্যবহারের বিধান?

ইসলামের দৃষ্টিতে আংটি ও পাথর মোসলমানেরা অত্যন্ত সম্মানের সাথে “আল হাজর আল আসওয়াদ (কালো পাথর)” চুম্বন করে থাকে। এর এতই শক্তি যে আল্লাহর ইচ্ছায় এটা মানুষের সব পাপ ধুয়ে পরিষ্কার করে দেয়। মানুষ নানা ধরনের রত্ন পাথরের সৌন্দর্য, দ্যুতি এবং মূল্য জন্য তা পাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে থাকে। প্রশ্ন হচ্ছে যে কোন রত্ন পাথর কোন মানুষের জন্য সঠিক? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য আমাদের যাত্রা করতে হবে শিক্ষার পথে। কেও একজন বলেছিলেন যে রত্নপাথর উপকার করেনা, এমনকি কোন অপকারও করেনা। আলি (রাঃ) একথা শোনার সাথে সাথে তা বাতিল করে দিয়ে বলেন যে, যারা বিশ্বাস করবে তাদের জন্য যেমন অনেক উপকারী আর যারা অবিশ্বাসীদের জন্য তেমনি অপকারী। (সুত্রঃIdib) আরও পড়ুন

ইসলামের দৃষ্টিতে আংটি ও পাথর ব্যবহারের বিধান - Tajmahal Gems World
ইসলামের দৃষ্টিতে আংটি ও পাথর ব্যবহারের বিধান – Tajmahal Gems World

● সূরা আর রহমান এর ১৯ ও ২২ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে –
“তিনি প্রবাহিত করেন দুই দরিয়া (সমুদ্র) যারা পরস্পর মিলিত হয় —— উভয় দরিয়া (সমুদ্র) হতে উৎপন্ন হয় মুক্তা ও প্রবাল। তোমরা আমার কোন দানকে অস্বীকার করবে” আরও পড়ুন

মহান আল্লাহ প্রদত্ত রত্ন-পাথর যেমন-জমরুদ, ইয়াকুত, মুক্তা, হীরা, প্রবাল, পোখরাজ ইত্যাদি আল্লাহ্‌র দান এগুলোকে কি আমরা প্রত্যাখ্যান করতে পারি?

সৃষ্টির আশ্চর্য ক্ষমতা এবং সেই সৃষ্টির স্রষ্টার প্রতি বিশ্বাস আনয়ন করা , জিনি তার বিভিন্ন সৃষ্টির আশ্চর্য ক্ষমতা দ্বারা মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করেছেন। শুধু মাত্র মানুষের উপকারে জন্য মহান আল্লাহ তার বিভিন্ন সৃষ্টির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ক্ষমতা দিয়েছেন। তিনি মানব কল্যাণে বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থ সৃষ্টি করেছেন তার মধ্যে রত্নপাথর, গ্যাস, পেট্রলিয়াম, ইত্যাদি। এই সকল কিছুই নানা ভাবে মানুষের উপকারে এসে থাকে। আল্লাহ তার পছন্দের মানুষদেরই এলেম দান করেন। রত্ন পাথর আল্লাহ্রই নিয়ামত। যা কিনা আল্লাহতালা পবিত্র কোরআন শরিফের সূরা আর-রহমান এর ২২ নং আয়াতে উল্লখে করেছেন “উভয় দরিয়া হইতে উৎপন্ন হয় মিক্তা ও প্রবাল” এবং ২৩ নং আয়াতে মানুষ ও জীন জাতিকে জিজ্ঞেস করেছেন “সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের প্রতিপালকের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?” আরও পড়ুন

সূরা আল জাজিয়া এর ১৩ নং আয়াতে বর্ণীত আছে, “আর তিনি তোমাদের কল্যাণে নিয়োজিত করিয়াছেন আকাশমণ্ডলী পৃথিবীর সমস্ত কিছু নিজ অনুগ্রহে, চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য ইহাতে তো রহিয়াছে নিদর্শন” এই আয়াত আমাদের সিক্ষা দেয় যে সৃষ্টির সকল জিনিসই মানুষের ব্যবহারের জন্য। সকল কিছুই নির্ভর করে মানুষের প্রজ্ঞার উপর যারা কিনা আল্লাহর আদেশ, নিষেধ এবং নিয়ম কানুন মেনে চলে। আমিরুল মুমেনিন আলি ১৫ প্রকারের রত্নপাথর সম্পর্কে আলোচনা করেছিলেন। ফাতেমি ইমাম ৯ম, আল শাক্স আল ফাজিল, সাহেব আল রাসাইল, ইমাম আহম্মদ আল মাসতুর “Risalah Takwin al M’adin” বইতে প্রায় ৯০০ প্রকারের খনিজের কথা আলোচনা করেছেন। তার মধ্যে কিছু কিছু রত্নপাথর পাওয়া যায় সমদ্রের নিচে, আবার কিছু পাওয়া যায় পাহাড়ে আর কিছু পাওয়া যায় মাটিতে। আরও পড়ুন

Syedi Hasan Fir as Shahid বলেন; “রত্ন পাথরের দ্বারা আশ্চর্য ক্ষমতা অর্জন করা সম্ভর যদি সেটা সঠিক ভাবে তৈরি করা হয়। প্রতিটা রত্নপাথর মালায়েক এর নির্দেশে কাজ করে থাকে, যে কিনা আল্লাহর ইচ্ছায় সকল প্রকার রত্ন পাথরের মধ্যে ক্ষমতা দান করেন। (সুত্রঃ Khawas ul Jawahir”, a manuscript written under instruction of the Ismaili Musta’alavi Wali al Hind, Syedi Hasan Fir, d.1392 [A.D] Denmal, Gujrat, India) আরও পড়ুন

সহি বুখারি মতে রাসুলুল্লাহ (সাঃ)একটি সীলমোহর স্বরূপ আংটি ব্যবহার করতেন যাতে ইথিউপিয়ার লাল আকিক পাথর বসানো ছিল। তিনি তার ডান হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুলে এই আংটি ব্যবহার করতেন এবং তা তাঁর হাতের তালুর দিকে ঘুরানো থাকতো। একটি সঠিক রত্ন পাথর মানুষের জীবনে পরিবর্তন বয়ে আনতে পারে এবং সঠিক পথের দিকে অবস্থার উন্নতি সাধন করে। “Tradition transmitted from Ali Ibn Abi Talib” এ উল্লেখিত, পীর দরবেশদের পরামর্শ অনুযায়ী কখনই অন্যর ব্যবহার করা আংটিতে পাথর লাগিয়ে ব্যবহার করা উচিৎ নয়। আরও পড়ুন

Scroll To Top
Close
Close
Shop
0 Wishlist
0 Cart
Close

My Cart

Shopping cart is empty!

Continue Shopping