চন্দ্রকান্তমনি মুনস্টোন পাথরের গুনাগুন – Moonstone Stone Properties)

চন্দ্রকান্তমনি মুনস্টোন পাথরের গুনাগুন: মুনস্টোন পাথর অন্যান্য রত্ম পাথরের চেয়ে দামে সস্তা। তবে আসল মুনস্টোন পাথর হলে তার কাজ হয় অসাধারণ। দু:খজনক হলেও সত্যি বাজারে বিভিন্ন ধরনের নকল মুনস্টোন পাথর পাওয়া যায়। একেকটি একেক নামের বলা হয়ে থাকে। যেমন কোনোটি রেনবো মুনস্টোন, ব্লু মুন স্টোন আবার কোনোটি হোয়াইট মুনস্টোন। ব্লু মুন স্টোন বেশি উপকারী। দেখে নেওয়া যাক মুনস্টোন পাথরের বিশেষ গুণ গুলি। — (Astrological Magical Properties of Moonstone Gemstone)

(১) মুন স্টোন রত্ন পাথর ব্যবহার করলে কী সুফল পাবেন?
চন্দ্রকান্তমনি মুনস্টোন পাথরের গুনাগুন?
(২) মুনস্টোন পাথর কারা পরবেন? কারা ভুলেও ধারণ করবেন না?

(১) মুনস্টোন রত্ন পাথর ব্যবহার করলে কী সুফল পাবেন?

রাশি তত্ত্ব হিসেবে যাদের চন্দ্র গ্রহের খারাপ প্রভাব রয়েছে তাদের মুন পাথর ব্যবহার করতে বলা হয়ে থাকে। (What are the benefits of using moonstone gemstones?) এটি চাঁদের প্রতীক এবং তাই নারীত্ব এবং উর্বরতার প্রতীক। মুন স্টোন হল সেই রত্ন যার মধ্যে লুকিয়ে থাকে চাঁদের বৈশিষ্ট। এটিকে চন্দ্রকান্তও বলেন। অনেকেই এই সাদা রঙের পাথর ধারন করেন। কিন্তু আপনি জানেন কি মুনস্টোন ধারণে জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়। এটি প্রশান্তি ও শান্তি নিয়ে আসে মনে। পাশাপাশি এটি ভারসাম্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে। মুনস্টোর অর্ধরত্নের মধ্যে পড়ে। এটি মুক্তার উপরত্ন হিসেবে চিহ্নিত হয়। বিশ্বের সর্বত্রই মুনস্টোন পাওয়া যায়। তবে প্রাচীন ইতিহাসে এই পাথরের গুরুত্ব প্রচুর। রোমান ও গ্রীকরা এটি ঐশ্বরিক রত্ন হিসেবে মনে করত। দেবতাদের তারা এই পাথর অর্পণ করত। মনের মানুষকে কাছে পাওয়ার জন্য অনেকে মুনস্টোন পরেন। এই পাথরকে অনেকেই ভালবাসা ও সুরক্ষার পাথর হিসেবেও ব্যবহার করেন। মুনস্টোন খুব সস্তার একটি পাথর। এটি বেশ কিছু সুবিধে রয়েছে। এটি মানসিক ও মানসিক অবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করে। এটি জ্যোতিষশাস্ত্র মূল্যবান পাথর হিসেবে চিহ্নিত। মুনস্টোন – শান্তি বাড়ায়। এছাড়াও এটি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

আবেগ আর ভারসাম্য রক্ষা করতে পারে। আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। (What Is Moonstone? Gemstone Properties, Benefits) মানসিক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। স্থূলতা কমায়। ব্যবসায় শ্রীবৃদ্ধি ঘটাতে পারে। মুনস্টোন অনেক রকমের হয় – সাদা, পীচ বা হলুদ, স্টার, ব্রাউন, নীল শিন মুনস্টোন, ক্যাটসআই মুনস্টোন। আর রেনবো মুনস্টোন। সবুজ মুনস্টোনও পাওয়া যায়। এটি শান্ত এবং মনের শান্তিকে অনুপ্রাণিত করতেও পরিচিত। একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এটি একটি দুর্দান্ত সহায়তা। দম্পতিদের জন্য পারফেক্ট, মুনস্টোন রোমান্টিক/ভোলোবাসার সম্পর্কের মধ্যে ভাল ভারসাম্য প্রদান করে এবং তর্কের পরে পুনর্মিলনে সহায়তা করে। মুনস্টোন শুধু মনের জন্যই উপকারী নয়, এর প্রভাব শরীরের ওপরও রয়েছে। মহিলাদের শারী**রিক হর*মনে-র ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে মুন পাথর, বিশেষ করে ঋতু*চক্র ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। জ্যোতিষ শাস্ত্রে যেদিন থেকে মনে করা হয় চাঁদ মানুষের মন কে নিয়ন্ত্রণ করে ঠিক সে দিন থেকে মুন পাথরকে ব্যবহার করা হয় মানুষের মনের শান্তির জন্য।

(২) মুনস্টোন পাথর কারা পরবেন? কারা ভুলেও ধারণ করবেন না?

জ্যোতিষশাস্ত্রে ও হস্তরেখা বিজ্ঞানে মুনস্টোন চন্দ্র গ্রহের খারাপ ক্ষতিকর প্রভাবের বিরুদ্ধে উপকারী। (Who Wears Moonstone Stones? Don’t Forget Who You Are) মুনস্টোন রত্ন পাথর সকল জাতক – জাতিকারা ধারণ করতে পারবেন বিশেষ এই রত্ন পাথর অপকারের চাইতে উপকার বেশি পাওয়া যায়। Cancer Horoscope (कैंसर कुंडली) (Karka Rashi) কর্কট রাশি যাদের তাদের জন্য এই পাথর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পাথর কর্কট রাশির গুণমান বৃদ্ধিতে কাজ করে। চন্দ্রকান্তমণি সুখ, অনুগ্রহ, সৌভাগ্য, আসা, আধ্যাত্মিক অন্তর্দৃষ্টি, সহজ সন্তান জন্মদান, পানি পথে নিরাপদ ভ্রমণ, পরিবর্তন, প্রাচুর্যতা নতুন সূচনা ও সমন্বয়কে পোষণ করে। মুনস্টোন পাথর ধারণ করার ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন বংশগত অভিজ্ঞ রত্ন বিশেষজ্ঞের / জ্যোতিষবিদের সঙ্গে পরামর্শ করে ধারন করতে পারেন। মুনস্টোন পাথর সবাই ধারন করেত পারবেন তবে মুনস্টোন পাথর পরার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার পূর্বে অবশ্যই বাংলাদেশ ও ভারতবর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ ও ৪৩ বছরের অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, তান্ত্রিক গুরু ও Astrologer Doyal Delowar Chishti জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতীর সঙ্গে পরামর্শ করুন।

জ্যোতিষরাজ – দয়াল দেলোয়ার চিশতী- স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত
পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ, অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, হস্তরেখাবিদ, গ্রহরত্ন নির্বাচক, জ্যোতিষ শাস্ত্রী, তান্ত্রিক, তন্ত্র শাস্তের উপর বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন।
__________________
বাংলাদেশ ও ভারত বর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত দীর্ঘ ৪২ বছরের অভিজ্ঞ রত্ন বিশারদ (রত্ন বিশেষজ্ঞ) বিচক্ষণ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন হস্তরেখাবিদ জ্যোতিষ। খাজা বাবার রুহানি সন্তান দয়াল দেলোয়ার চিশতী (Doyal Delower Chishti), তিনি আজমীর শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত খাদেম। রত্ন পাথর সম্পর্কে তার রয়েছে ● বাস্তব অভিজ্ঞাতা ● সনাতন এবং ● আধুনিক অভিজ্ঞতা। আর হতাশা নয় সফলতার জন্য আজই চলে আসুন। রত্ন বিশেষজ্ঞ সাথে অনলাইনে নিরাপদে ব্যক্তিগতভাবে কোন সাক্ষাৎকার ছাড়াই চ্যাট এবং কল করে রত্নপাথর বিষয়ে পরামর্শ নিন: ☎ imo / Whatsapp: +8801711192111
☎ imo / Whatsapp: +8801845750651
☎ imo / Whatsapp: +8801868353055