How Do You Wear Akik Stone (কোন আঙুলে আকিক পড়বেন):

কোন আঙুলে আকিক পড়বেন: দুই হাতের ৮টি আঙুলেই গ্রহ রত্ন ধারণ করা যায়, একমাত্র বৃদ্ধাঙ্গুল বাদে। প্রত্যেকটি আঙুলের সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মধ্যে যোগসূত্র আছে বিভিন্ন নার্ভের দ্বারা। তাই আঙুলে রত্ন ধারণ করলে সবচেয়ে বেশি কাজ দেয়। আমাদের জীবন নানা সমস্যায় ভরা। যেমন, গ্রহ শুভ ও অশুভ প্রভাব বিস্তার করে, তেমনই অশুভ বাস্তুর প্রভাবেও জীবনে উন্নতি ও বাধার সৃষ্টি হয়। মানব জীবনে বাধা কাটাতে জ্যোতিষীরা রত্ন ধারণের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু রত্ন ধারণের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু সময়কাল এবং নিয়মাবলী অবলম্বন করা জরুরি। তা না হলে রত্ন ধারণে উপযুক্ত ফল মেলে না। যেমন, কোন রত্ন কোন আঙুলে ধরণ করলে উপযুক্ত ফল মিলবে, এ বিষয়ে জ্যোতিষশাস্ত্রে নির্দিষ্ট কিছু নিয়মাবলী বা নির্দেশ রয়েছে। আসুন সেগুলি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। — (On Which Finger Should We Wear a Hakik Stone/ Agate/ Aqeeq/ Akik Gemstones)

(১) আকিক পাথর ধারনেরে ক্ষেত্রে! ভুল করছেন না তো?
(২) আকিক পাথরের সুফল পেতে নির্দিষ্ট আঙুল কোনটি?

(১) আকিক পাথর ধারনেরে ক্ষেত্রে! ভুল করছেন না তো? কোন আঙুলে আকিক পড়বেন?

আধুনিক রিসার্চ এবং প্রাচীন শাস্ত্র গুলোতে আকিক রত্ন কে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। যদি ভুল লোক বা ভুল পদ্ধতিতে আকিক পাথর গ্রহণ করেন, তাহলে অশুভ প্রবাভ কিন্তু সাংঘাতিক ভাবে ক্ষতি এনে দিতে পারে আপনার জীবনে। তাই আমাদের জন্য উপযোগী সঠিক শুভ আকিক পাথর নির্বাচন করা খুবই প্রয়োজন। সর্ব প্রথমে সঠিক খাঁটি আকিক পাথর কেনা দরকার যা আমাদের উপকারে আসবে। তবে আসল আকিক পাথর হলে তার কাজ হয় অসাধারণ। ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা একে পবিত্র পাথর হিসেবে মনে করে থাকেন। অন্য ধর্মের মানুষেরাও আকিক পাথর ব্যবহারকে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে দেখে। উপকারীতার ক্ষেত্রে ছোট করে বলি, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর অনেক সাহাবায়ে কেরাম পাথর ব্যবহার করতেন। “Tradition of Ahl Al Bait” বইয়ের উল্লেখ অনুসারে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) (Red Akik Stone) লাল রঙের আকিক পাথর ধারন করতেন, সাইয়েদা ফাতিমা ধারন করতেন হলুদ আকিক (Yellow Hakik Stone) এবং আমির-উল-মোমেনিন ধারন করতেন সাদা আকিক (White Agate Stone).

(২) আকিক পাথরের সুফল পেতে নির্দিষ্ট আঙুল কোনটি?

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে আকিক স্টোন আপনার কাজের হাতের (বৃহস্পতি ঘর) তর্জনী আঙুলে ও ধারন করা যায়। তর্জনীর সঙ্গে যোগসূত্র আছে রেসপিরেটরি সিস্টেম ও স্টম্যাকের। (শনির ঘর) মধ্যমা আঙ্গুলে ও ধারন করা যায়। মধ্যমার সঙ্গে যোগসূত্র আছে অন্ত্র বা ইনটেস্টাইন, মাইণ্ড বা ব্রেনের। (রবির ঘর) অনামিকা আঙ্গুলে ও ধারন করা যায়। অনামিকার সঙ্গে যোগসূত্র আছে হার্ট, কিডনি, স্টম্যাক, ডাইজেস্টিভ সিস্টেম, ব্লাড সার্কুলেশন, রিপ্রোডাক্টিভ অর্গান (একটি বিশেষ নার্ভ যার নাম ভেনা এমোরিস। এর সঙ্গে অনামিকা আঙুল ও হার্টের যোগসূত্র আছে তাই বিয়েতে এনগেজমেন্ট রিং বা ইটারনিটি রিং এই আঙুলেই পড়ানো হয়, এই নার্ভের পোশাকি নাম ভেইন অফ লাভ)। ও (বুধের ঘর) কনিষ্ঠা আঙ্গুলে ও ধারন করা যায়। কনিষ্ঠার সঙ্গে যোগসূত্র রয়েছে প্রাইভেট পার্টস, লেগস, এবং শরীরের নিম্নাংশের। ডান হাতে যেহেতু আপনার কর্ম হাত সেই হাতে আকিক পাথর ধারণ করলে সব চাইতে ভাল হয়। বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে আঙুল পরিবর্তন করা যায়।

আবার বিশেষ কিছু রত্ন ডান হাতের আঙুলে আবার বিশেষ কিছু রত্ন বা হাতের আঙুলে ধারণ করতে হয়। আকিক পাথর ব্যবহারে মনের শক্তি বৃদ্ধি পায়। চিন্তা শক্তি এবং অন্তর্দৃষ্টি প্রখর হয়ে থাকে। ফলে চিন্তা চেতনা আগের থেকে পরিষ্কার ও প্রখর হয়ে থাকে। এ পাথর ব্যবহারে আল্লাহ্‌র চাইলে ব্যবহারকারীর ভাগ্য প্রসন্ন হতে পারে। আকিক কে একটি বিশুদ্ধ পাথর মনে করা হয়। মানুষিক চাপ হ্রাস করা, দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করা থেকে শুরু করে নানান উপকার পাওয়া যায়। আপনি সুফল পেতে এখনি আপনার হাতে লক্ষ করুন আকিক পাথরটি ঠিক ভাবে পড়েছেন তো? যদি আকিক পাথরটি আপনার জন্য যথার্থ হয় তাহলে খেয়াল রাখতে হবে যে আকিক পাথর যেনো আমাদের শরীরের সঙ্গে লেগে থাকে। যদি আকিক আলগা ভাবে পরা হয় তাহলে কিন্তু কোনো লাভই হবে না। কোনোভাবেই উপকৃত হবেন না। তাই সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যে আকিক পাথরের আংটি বা লকেটের যে কোন অংশ আমাদের গায়ের সঙ্গে পাথরের নিচের অংশটি লেগে থাকে। আকিক পাথর ধারণের মেনে চলা উচিৎ কিছু নিয়ম নয়তো কাজ হতে পারে উল্টো। আঙুলে রত্ন ধারণ সম্ভব না হলে তা বাহুতে বা গলায় ধারণ করা যায় তবে তার এফেক্ট খুব কম হয়

যে কোন রত্ন পাথর ধারন করার পূর্বে আপনারা সব সময় ভাল রত্ন বিশেষজ্ঞ, বিশেষ করে যারা বংশগত ভাবে জহুরী রয়েছেন তাদের সহযোগিতা নিয়ে তাদের পরামর্শ নিয়ে সঠিক ভাবে আকিক রত্ন ধারণ করার চেষ্টা করবেন, কারণ তাদের মাধ্যমে সঠিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শুদ্ধ শোধন করে আকিক পাথর পড়লে আপনি অবশ্যই দ্রুত ফলাফল ভাল পাবেন। আকিক পাথর সবাই ধারন করেত পারবেন তবে যে কোন পাথর পরার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার পূর্বে অবশ্যই বাংলাদেশ ও ভারতবর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ ও ৪৩ বছরের অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, তান্ত্রিক গুরু ও Astrologer Doyal Delowar Chishti জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতীর সঙ্গে পরামর্শ করুন।

জ্যোতিষরাজ – দয়াল দেলোয়ার চিশতী- স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত
পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ, অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, হস্তরেখাবিদ, গ্রহরত্ন নির্বাচক, জ্যোতিষ শাস্ত্রী, তান্ত্রিক, তন্ত্র শাস্তের উপর বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন।
__________________
বাংলাদেশ ও ভারত বর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত দীর্ঘ ৪২ বছরের অভিজ্ঞ রত্ন বিশারদ (রত্ন বিশেষজ্ঞ) বিচক্ষণ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন হস্তরেখাবিদ জ্যোতিষ। খাজা বাবার রুহানি সন্তান দয়াল দেলোয়ার চিশতী (Doyal Delower Chishti), তিনি আজমীর শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত খাদেম। রত্ন পাথর সম্পর্কে তার রয়েছে ● বাস্তব অভিজ্ঞাতা ● সনাতন এবং ● আধুনিক অভিজ্ঞতা। আর হতাশা নয় সফলতার জন্য আজই চলে আসুন। রত্ন বিশেষজ্ঞ সাথে অনলাইনে নিরাপদে ব্যক্তিগতভাবে কোন সাক্ষাৎকার ছাড়াই চ্যাট এবং কল করে রত্নপাথর বিষয়ে পরামর্শ নিন: ☎ imo / Whatsapp: +8801711192111
☎ imo / Whatsapp: +8801845750651
☎ imo / Whatsapp: +8801868353055