AMETHYST GEMSTONE
Benefits of Wearing Amethyst Gemstone (এমেথিস্ট পাথরের উপকারিতা)
বিশেষ করে যাদের কুম্ভ রাশি (Aquarius) Jan 21- Feb 20 ও মকর রাশি (Capricon) Dec 21-Jan 20 তাদের রাশির প্রধান পাথর হচ্ছে ইন্দ্র নীলা পাথর অথবা পদ্ম নীলা পাথর। রাশি রত্ন পাথর পদ্ম নীলা (Rashi Ratno Pathor Amethyst Stone) কে বাংলায় এমেথিস্ট পাথর (Amethyst Pathor), রাজভত্ত নীলা পাথর (Rajvotto Nila Pathor), রাজ ভক্ত নীলা পাথর (Rajvokto Nila Pathor), অপরাজিতা নীলা পাথর (Oporajita Nila Pathor) বলা হয়ে থাকে।
সব থেকে সুন্দর এমেথিস্ট পাথরের রঙ হচ্ছে ডীপ বেগুনী (Violet) রঙের। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এমেথিস্ট পাথর পাওয়া যায় যেমন, আমারিকা, উরুগুয়ে, জাম্বিয়া এবং ব্রাজিলে। এ পাথর শনিগ্রহ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে এবং পাথর ব্যবহারে ব্যক্তির জ্ঞান গাম্ভীর্য ধারাবাহিক ভাবে বৃদ্ধি পেতে দেখা যায়। আসল পদ্ম নীলা পাথর হার্ট এবং পাকিস্থলির সমস্যায় উপকারী Benefits of Amethyst। শনিগ্রহ প্রাচুর্যতা আনয়ন করে কিন্তু পাশাপাশি অতিরিক্ত ভোগপ্রবণতা কমাতে সাহায্য করে
আমাদের সংগ্রহে টাইগার পাথর দেখতে ক্লিক করুন এখানে – ☛ Collection of Tiger Eye Stone |
উপাদান: (Chemical Composition)
কাঠিন্যতা (Hardness): ৭
আপেক্ষিক গুরুত্ব (Specific Gravity): ২.৬৫
প্রতিসরণাংক (Refractive Index): ১.৫৩২-১.৫৫৪
বিচ্ছুরণ (Dispersion): ০.০১৩
আপনার ভাগ্যরাশি এবং আপনার আজকের দিনটি কেমন যাবে দেখে নিন: ☛ Ajker Rashifal (রাশিফল) |
জ্যোতিষ শাস্ত্রমতে: (In astrology)
অ্যামেথিষ্ট পাথরের উপকারিতা কী? কেন ধারণ করা হয় এই রত্ন!
Benefits of Amethyst জ্যোতিষ শাস্ত্রমতে শনি গ্রহের খারাপ প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে এমেথিস্ট বা পদ্ম নীলা পাথর সাহায্য করে থাকে। মানুষের জীবনে সমস্যা দুই ধরনের হয়ে থাকে। এক ধরনের সমস্যা মানুষের জীবনে সব সময়ই লেগে থাকে, একটা শেষ হবার আগেই আরেকটা এসে জুড়ে যায়। যদি এ সমস্যা গুলো ছোট খাট হয়ে থাকে তাহলে এটা রাহুর সমস্যার কারনে হয়ে থাকে, যার জন্য গোমেদ পাথর যথেষ্ট। কিন্তু যাদের সমস্যা গুলোর প্রভাব বেশী এবং যে কাজেই হাত দেওয়া হোক না কেন সে কাজই যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে এটা শনি গ্রহের খারাপ প্রভাবের কারনে। ফলে জীবনে নেমে আসে চরম বিপর্যয়। এমন অবস্থায় উপকারী পাথর হচ্ছে ইন্দ্র নীলা পাথর অথবা পদ্ম নীলা পাথর।
বিমূর্ত নিরাময় গুণাবলী Benefits of Amethyst : অ্যামেথিষ্ট মনের পাথর। বিরক্তিবোধ ও সংশয়ের ক্ষেত্রে প্রশান্তি ও স্পষ্টতা আনয়নে সহায়তা করে। আপনি যদি আপনার অন্তর্জ্ঞান, অনুভব অথবা ফিলিংস বা আপনার গুরুত্বের সংস্পর্শে আসতে চান তাহলে অ্যামেথিষ্ট পরিধান করুন।
এটা একজনকে সকল আধ্যাত্মিক বিষয়, মরমি ও অতি প্রাকৃত বিষয় শিখতে সহায়তা করে। বিশেষ করে এটা আত্ম-সংযম, অ্যালকোহল, খাদ্য, যৌনতা ও অন্যান্য আসক্তির ক্ষেত্রে সহায়তা করে।
উপকারিতা Benefits of Amethyst: অ্যামেথিষ্ট একটি উপরত্ন। শনির বিকল্প রত্ন হিসাবে ব্যবহার হয়। জন্ম রাশি ও হস্তরেখা বিচার শনির অশুভত্ব দূরীকরণার্থে ধারণ করা হয়। পাশ্চত্যের মেয়েরা বিশ্বাস করতেন যে অ্যামেথিষ্ট ব্যবহারে স্বামী-স্ত্রী প্রেম চিরস্থায়ী হয় ও অবিবাহিত মেয়েদের শীঘ্র বিবাহ হয়।
দৈহিক নিরাময় গুণাবলী : হরমোন উৎপাদন উন্নত করতে সহায়তা করে, স্নায়ুতন্ত্র, অনিদ্রা, শ্রবণশক্তি, পরিপাকনালী, হৃদপিন্ডকে উপশম প্রদান করে। অনিদ্রা, মাথাব্যাথা, শ্রবণে বিশৃঙ্খলা, অঙ্গস্থিতি ও কঙ্কালতন্ত্র, পাকস্থলী, ত্বক ও দাত, আর্থাইটিসের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এটা মহৌষধ।
আধ্যাত্মিকতা Benefits of Amethyst : অ্যামেথিষ্ট নিরাময় ও স্বার্থপরহীনতা লালন করে এবং এটা বর্ধিত মহত্ত্ব, আধ্যাত্মিক সচেতনতা, ধ্যান, ভারসাম্য, আধ্যাত্মিক ক্ষমতা, আত্মার শান্তি ও ইতিবাচক রূপান্তরের সাথে সম্পর্কিত। অনেকে বলেন একে রূপান্তরের পাথর বলা উচিত। ‘মেটামরফোসিস’ নামেও পরিচিত।
আসক্তি Benefits of Amethyst: অ্যামেথিষ্ট শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ অ্যামিথিউমাস থেকে, যার অর্থ – পান করা হয়েছে। গ্রীকদের সুরাদেবতা বাক্কুসের তরুণী থেকে পাথরে রূপান্তরিত হওয়া বিষয়ে একটি প্রাচীন পুরাণ রয়েছে যে, তিনি মূর্তির উপর ঢেলেছিলেন, একে রক্তবর্ণ হিসেবে বর্ণনা করে এবং অ্যামেথিষ্ট সৃষ্টি করে।
অ্যামেথিষ্ট পান পাত্রের ক্ষেত্রে বলা হত যে, এটা পানকারীকে পানীয়ের চেতনার দ্বারা অতিরিক্তভারাবনত হওয়া থেকে রক্ষা করে।বর্তমানে ঐসব আসক্তি কাটিয়ে ওঠার প্রচেষ্টা, বিশেষ করে অ্যালকোহলের আসক্তি থেকে, সহায়তা হিসেবে অ্যামেথিষ্ট শক্তি ব্যবহার করুন।
সুরক্ষা : অ্যামেথিষ্ট সুরক্ষার স্ফটিক, কারণ এটা আকর্ষণের চেয়ে বিকর্ষণ বেশী করে।
নেতিবাচক বা যা যা বর্জন করে: অতিরিক্ত অসংযমতা, মর্মপীড়া, ক্রোধ, অপরাধবোধ, রাগ, সংশয়, অধৈর্য্য, অসন্তুষ্টি, অনিদ্রা ও দু:স্বপ্ন।
যেসবে গুরুত্ব প্রদান করে : পরিস্কার, পরিচ্ছন্নতা, শুদ্ধতা, নবকাঠামো ও নবায়ন। আধ্যাত্মিক সক্ষমতা, আধ্যাত্মিক সচেতনতা, পরিতৃপ্তি, শান্তি, স্থিতিশীলতা, প্রশান্তি, ক্ষমা ও সহনশীলতা প্রদান করে ।
জ্যোতিষী বা জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে এমিথিস্ট পাথরের ব্যবহারের উপকারিতা নিম্ন রূপ (Benefits Of Amethyst / Benefits of Jamunia Gemstone ):
Benefits of Rashi Ratno Pathor Amethyst Stone (রাশি রত্ন পাথর এমেথিস্ট স্টোন / পদ্মনীলা পাথরের উপকারিতা)
✒ রাশিরত্ন পাথর এমিথিস্ট রত্ন পাথরের গুনাগুন ও উপকারিতা নিম্নরূপ:
✤ রত্ন পাথর পদ্মনীলা পাথর (এমেথিস্ট পাথর) ব্যবহারে অনেক সময় খুব দ্রুত ফল পাওয়া যায়। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে পদ্মনীলা পাথর সম্পদ বৃদ্ধি, সৌভাগ্য, সুযোগ এবং প্রসারের সাথে সম্পৃক্ত।
✤ যে সকল মানুষের নেশা জাতীয় কোন সমস্যা থাকে তাদের নেশা থেকে ফেরার জন্য পদ্মনিলা বা এমেথিস্ট পাথর খুব খুব উপকারী।
✤ যাদের শনি গ্রহের খারাপ প্রভাব চলছে তাদের রাশি চক্রের শক্তি যোগায় পদ্মনিলা পাথর (Amethyst Stone) অথবা ইন্দ্র নীলা পাথর (Blue Sapphire Stone)।
✤ খুব ভালো রক্ষা কবচ হিসেবে কাজ করে পদ্ম নীলা পাথর, এমেথিস্ট পাথর। এ পাথর ব্যবহারে শত্রু থেকে রক্ষা, খারাপ দৃষ্টি ও হিংসে থেকে বেঁচে থাকে যায়।
✤ জেমস্টোন পদ্মনীলা পাথর (Gemstone Podmo Nila Pathor) ব্যবহারের ফলে মানুষিক শক্তি বৃদ্ধি পায়, দ্বিধা দণ্ড কেটে যায় এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য পাওয়া যায়।
✤ পদ্ম নীলা পাথর সরাসরি সম্পদ বৃদ্ধির সাথে জড়িত। এ পাথর ব্যবহারের ফলে অর্থনৈতিক দিকে এগিয়ে যাওয়া যায় এবং বহুবিধ আয়ের পথ পাওয়া যায়। ফলে সম্মান, প্রতিপ্রত্তি ও সুনাম বেড়ে যায়।
✤ জ্বরে আক্রান্ত কোন ব্যক্তির বুকের উপর যদি পদ্মনীলা পাথর (এমেথিস্ট স্টোন) রাখা যায় তাহলে মহান আল্লাহর ইচ্ছায় জ্বরের তিব্রতা কমে আসে।
✤ যে ব্যক্তি পদ্ম নীলা ধারন করবে তার দারিদ্রতা খুব অল্প সময়ের মধ্যে আল্লাহর ইচ্ছায় বদলে সম্ভাবনায় রুপ নিবে।
✤ আসল এমেথিস্ট পাথর শয়তানের খারপ ইচ্ছা থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
✤ পদ্মনিলা পাথর ধারনে অবৈধ যৌন সম্পর্কের ইচ্ছা নষ্ট হয়ে যায়।
উল্লেখিত সকল প্রকার উপকার নির্ভর করে মহান আল্লাহর ইচ্ছার উপর। তাই আল্লাহর নিয়ামত ভেবে শুধুমাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করে রত্নপাথর ব্যবহার করা উপকারী।
✒ এমিথিস্ট পাথর কোথায় পাওয়া যায়?: (Where Gemstones are Found?)
এই রত্ন- পাথরটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাওয়া যায়। উরাল পর্বত জ্যামোনিয়ার প্রধান প্রাপ্তিস্থান। অন্যান্য দেশগুলো হলো ব্রাজিল, উরুগুয়ে, দক্ষিণ যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়া ‘কারিনা ক্যাথরিদ দি গ্রেট’-এর জ্যামোনিয়া রত্ন সংগ্রহ জগৎবিখ্যাত।


HELP LINE NUMBER
» কল করুন অথবা ইনবক্স করুন রত্নপাথর নিয়ে কথা বলার জন্য।
☎ imo / Whatsapp +8801711192111
☎ imo / Whatsapp +8801845750651
☎ imo / Whatsapp +8801868353055
এমেথিস্ট রত্ন পাথর কিভাবে কাজ করে? (How Gemstones Work)
রত্ন পাথরের নাম ও ছবি (Names and Pictures of Gemstones) মানব দেহের প্রতিটি অঙ্গ পরমাণুর সমন্বয়ে সৃষ্ট। সৌরমন্ডলের গ্রহগুলোও পরমাণুর সমষ্টি। আর বিভিন্ন প্রকার রত্নগুলো এমন সব পদার্থের সমন্বয়ে সৃষ্ট যার উপস্থিতি মানব দেহেও বিদ্যমান। বিভিন্ন প্রকার রত্ন সরাসরি মানব দেহের ত্বককে স্পর্শ করে শরীরের উপর ইলেকটোম্যাগনেটিক (Electro Magnetic) প্রভাব বিস্তার করে, মানব দেহের বিদ্যমান যে কোন পদার্থের অসামঞ্জস্যপূর্ণ উপসি’তির সামঞ্জস্য আনয়ন করে। বিভিন্ন প্রকার রত্ন বিভিন্ন গ্রহের রশ্মি অতিমাত্রায় আকর্ষণ বা আরও পড়ুন
এমেথিস্ট রত্নপাথর কোন আঙুলে পরে?: (Gemstones Should be Used on Correct Finger?)
সুফল পেতে জেনে নিন কোন আঙুলে কোন রত্ন ধারণ করবেন। একমাত্র বৃদ্ধাঙ্গুল বাদে। প্রত্যেকটি আঙুলের সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মধ্যে যোগসূত্র আছে বিভিন্ন নার্ভের দ্বারা। কোন রত্ন কোন আঙুলে ধারণ করলে উপযুক্ত ফল পাওয়া যাবে, জ্যোতিষশাস্ত্রে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট কিছু নিয়মাবলী রয়েছে। জেনে নেওয়া যাক সেই নিয়মগুলি: –
● তর্জনী – তর্জনীতে ধারণ করা উচিত ইয়োলো স্যাফায়ার, টোপাজ, মুনস্টোন, হোয়াইট পার্ল ইত্যাদি।
● মধ্যমা – আরও পড়ুন
এমেথিস্ট রত্ন পাথর পরার নিয়ম?: (Rules for Wearing Gemstones?)
আমাদের সকলের জীবনেই নানা রকমের সমস্যা থাকে যদিও প্রত্যেকে সমস্যা আলাদা হয়। তাই সমস্যা মুক্ত করতে আমরা প্রাণপন চেষ্টা করি। বিভিন্ন সমস্যা মেটাতে বিভিন্ন ধরনের রত্ন ধারণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন জ্যোতিষীরা। তাঁদের মতে সঠিক রত্ন সঠিক আঙুলে ধারণ করলে ঠিক ফল পাওয়া যায় তাই জেনে নেওয়া যাক কোন রত্ন কোন আঙুলে পরা উচিত – তবে এখন উপরত্ন ভিবিন্ন ভাবে ব্যবহার করা হয় যেমন – পাথরের ডিজাইন দেখান রত্নপাথরে আংটি পাথরের আংটি ডিজাইন, পাথরের কানের দুল পাথরের কানের দুলের ডিজাইন, পাথরের ব্রেসলেট, পাথরের নাকফুল ডিজাইন, পাথরের লকেট ডিজাইন, পাথরের গলার সেট, পাথরের গলার হার, কিন্তু মার্বেল পাথরের ডিজাইন এ পাথর দেখা যায় তা কিন্তু আসল পাথর না। আরও পড়ুন
এমেথিস্ট আসল রত্ন পাথর চেনার উপায়?: (Ways to Recognize Gemstones?)
আজকাল বাজারে নানা রকম রত্ন- পাথর পাওয়া যায়।চোখ ধাঁধিয়ে যায় তাদের রং আর উজ্জল বর্ণচ্ছটার আভা দেখলে।কিন্তু এত সব রত্ন পাথরের ভিড়ে কি করে চেনা যাবে কোনটা আসল, কোনটা নকল তা এখানে বলছি। রত্ন- পাথর (Gem stone) আসল কি নকল বুঝার জন্য অভিজ্ঞ চোখ প্রয়োজন।প্রথমত, রত্ন-পাথরের আকৃতি, রঙ, স্বচ্ছতা ও এর ভেতর সুক্ষ্ণ যে সব অবাঞ্চিত পদার্থ থাকে, তার বিন্যাস দেখে প্রাথমিক ধারণা আরও পড়ুন
এমেথিস্ট রত্নপাথরের দাম মূল্য কত?: (What is The Price of Gemstones?)
রত্নপাথর (Gemstone) ভিবিন্ন রকম দামের আছে, দাম নির্ভর করে পাথরের ওজন, রং, বর্ন, কাটিং, স্থান এবং কোয়ালিটির উপর, তাই সঠিক ও খাঁটি রত্নের দাম জানতে আরও পড়ুন
এমেথিস্ট রত্ন পাথর শোধন করার নিয়ম?: (Rules for Purification Gemstones?)
আয়ুর্বেদাচার্য বাগভট্ট রত্নের স্বভাবজ ও অস্বভাবজ দোষ বার করে অস্বভাবজ দোষগুলো নষ্ট করার জন্য বিশেষ বিশেষ দ্রব্যের মাধ্যমে রত্ন শোধনের উল্লেখ করেছেন। এখন প্রশ্ন হল সঠিকভাবে রত্ন শোধন কী ভাবে করা যায় ?
● রত্নপাথর পড়ার পূর্বে প্রতিটি পাথরই বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে আরও পড়ুন
রত্ন পাথরের ভিডিও দেখতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।
রত্নপাথর কেনো দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড থেকে কিনবেন? কারণ –
❖ আমরাই রত্নপাথর বিভিন্ন দেশের মার্কেটপ্লেস থেকে কিনে সরাসরি আমদানী করে, তা গ্রাহক পর্যায়ে পৌছে দেই। ফলে আমাদের ও ক্রেতাদের মাঝে কোন মধ্যস্বত্তভোগী না থাকায় আপনারা সবচেয়ে কম দামে খাঁটি রত্নপাথরটি কিনতে পারছেন।
❖ বংশগত ভাবে বছরের পর বছর আমরা গ্রাহক পর্যায়ে সেবা দিয়েছি বিধায়, আমরা অভিজ্ঞতার আলোকে আপনাদের রত্নপাথর সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে পারছি।
❖ আমরা ১০০% গ্যারান্টি সহকারে রত্নপাথর বিক্রী করে থাকি। এছাড়া নকল প্রমাণে ক্রয়কৃত মূল্য প্রদান করে থাকি। আর বর্তমানে গ্যারান্টিকার্ড, লেব টেষ্ট সার্টিফিকেট দিয়ে থাকি যা সারা বিশ্বের যে কোন দেশে তার গ্রহণযোগ্যতা আছে।
❖ এছাড়া আমাদের রয়েছে প্রত্যেকটি রত্নপাথরের বিভিন্ন কোয়ালিটিসহ বিশাল সমাহার। তাই আপনি আপনার পছন্দ ও বাজেট অনুযায়ী বিভিন্ন কোয়ালিটির মধ্য থেকেও বাছাই করে নেয়ার সুযোগ রয়েছে।
❖ রত্নপাথর কখনই অনলাইনে কেনা উচিত নয়। কারণ এতে কখনই কোয়ালিটি বা মান বুঝা যায় না। তাই রত্নপাথর কেনার আগে অবশ্যই শোরুমে যোগাযোগ করার অনুরোধ করবো।
❖ মুখরোচক কোন বিজ্ঞাপন দেখে নয়, বরং ভালো মানের কালেকশন দেখে রত্নপাথর কিনুন। কারণ, যেখানে কালেকশন বেশি পাবেন সেখান থেকে আপনার পছন্দের মনমতো পাথরের মান বাছাই করে বাজেট অনুযায়ী কেনার সুযোগ বেশি। আস্থা রাখতে পারেন এমন প্রতিষ্ঠান থেকে আপনার রত্নপাথরটি কিনুন।
THE LARGEST AND MOST DEPENDABLE HEREDITARY GEMSTONE COMPANY IN BANGLADESH
বাংলাদেশের মধ্যে সব চাইতে নির্ভরশীল ও একমাত্র বিশ্বত্ব সর্ব বৃহৎ রত্ন পাথরের প্রতিষ্ঠান ❝তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড❞ যেখান থেকে রত্নপাথর কেনার সময় ভাবতে হবেনা যে পাথরটি আসল না নকল। সম্মানিত ক্লায়েন্টদের ভালোবাসার ব্র্যান্ড হয়ে থাকতে চায় “দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড” এই প্রতিষ্ঠানের কর্নধার বাংলাদেশ ও ভারত বর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ ও ৪০ বছরের অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, তান্ত্রিক গুরু ও
জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি –
❖ তিনি আজমীর শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত খাদেম।
❖ উপদেষ্টা বাংলাদেশ এস্ট্রোলজার্স সোসাইটি ঢাকা বিভাগ।
❖ আজীবন সদস্যঃ দক্ষিণ এশীয় অ্যাস্ট্রো ফেডারেশন, নেপাল
❖ আজীবন সদস্যঃ বাংলাদেশ এষ্ট্রলজার্স সোসাইটি
খাঁটি বা প্রাকৃতিক রত্নপাথর আল্লাহ তায়ালার এক বিশেষ রহমত বা কুদরত বা নিদর্শন; যা লক্ষ কোটি বছর মাটি ও পানির নিচে চাপ ও তাপে সৃষ্টি হয়েছে। জ্যাতিষশাস্ত্রমতে ও হিলিং পাওয়ারের জন্য রত্নপাথর পরিধান করা হয়। বর্তমানে তা আজ শোভা বাড়াতে বিভিন্ন জুয়েলারী গহণাতে ও আভিজাত্য প্রকাশে।
সুখের পাশাপাশি মানুষের জীবনে রয়েছে দুঃখ। সাফল্যের পাশাপাশি ব্যর্থতাও। সবাই চায় জীবনে সুখী হতে, সফলতা পেতে। কিন্তু মানুষ ভাবে এক হয় আর এক। পাথর বাছাইয়ের ক্ষেত্রে মানতে হয় কিছু দিকনির্দেশনা। ব্যবহারে ঠিকমতো সমন্বয় ঘটলে ফল মেলে। এসব রত্ন পাথরের উপর গ্রহ নক্ষত্রের শুভ-অশুভ প্রভাব বিরাজমান। কষ্টি বিচারের সময় দুর্বল লগ্নপতি, রাশিপতি অথবা গ্রহের দৃষ্টিচক্র বিবেচনা ও যথোপযুক্ত রত্ন পাথর নির্বাচন করা উচিত।
Some Essential Information Of Gemstones
রত্নের কিছু প্রয়োজনীয় তথ্যঃ
● রত্ন পড়ার পূর্বে প্রতিটি পাথরই বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে শোধন করে ধারন করতে হবে।
● যে কোন প্রকার রাশি রত্ন পাথর শোধন ব্যতীত ধারনে সুফল নাও পেতে পারেন।
● রত্ন পাথরের বাঁধাইকৃত ধাতুর শুদ্ধতা আপনার অবশ্যই জানা থাকতে হবে?
● রত্ন পাথর শোধনের প্রতি তিন মাস পর পর শুভ সময়ে ধারন করতে হয়?
● পাথর বাছাইয়ের ক্ষেত্রে মানতে হয় কিছু দিকনির্দেশনা।
● আংটি ধারনের শুভক্ষণ জানা থাকতে হবে?
আমাদের রত্ন পাথরের কালেকশন দেখতে শোরুমে আসার অনুরোধ রইলো
রত্ন পাথরের দোকান?: (Gemstone Shop?)
দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড
ঢাকা অফিসঃ সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা
ট্রপিক্যাল আলাউদ্দিন টাওয়ার শপিং কমপ্লেক্স, দোকান নং ৫২৬ – ৫২৭, ( লিফটের ৪র্থ তলা ) রাজলক্ষ্মী মার্কেট বিপরীতে, রোড -০২, সেক্টর -০৩, উত্তরা – ১২৩০, ঢাকা, বাংলাদেশ।
— সাপ্তাহিক বন্ধ বুধবার।
Doyal Delower Chishti –
বাংলাদেশের মধ্যে সব চাইতে নির্ভরশীল ও একমাত্র বিশ্বত্ব সর্ব বৃহৎ রত্ন পাথরের প্রতিষ্ঠান ❝তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড❞ যেখান থেকে রত্নপাথর কেনার সময় ভাবতে হবেনা যে পাথরটি আসল না নকল। সম্মানিত ক্লায়েন্টদের ভালোবাসার ব্র্যান্ড হয়ে থাকতে চায় “দর্শনে রহমত তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড” এই প্রতিষ্ঠানের কর্নধার বাংলাদেশ ও ভারত বর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ ও ৪০ বছরের অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, তান্ত্রিক গুরু ও জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতি