Red Yemeni Akik Stone Benefits (ইয়েমেনি আকিক পাথরের গুনাগুন):
আকিক পাথর অন্যান্য রত্ম পাথরের চেয়ে দামে সস্তা। তবে আসল আকিক পাথর হলে তার কাজ হয় অসাধারণ। দু:খজনক হলেও সত্যি বাজারে বিভিন্ন ধরনের নকল আকিক পাথর পাওয়া যায়। আমরা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি প্রাকৃতিক ইয়েমেনি ও সোলেমানি আকিক। লাল আকিক পাথর, সাদা আকিক পাথর, সবুজ আকিক পাথর, হলুদ আকিক পাথর, কালো আকিক পাথর সহ বিভিন্ন রং এর মাঝে আকিক পাথর পাওয়া যায়। একেকটি আকিক রত্ন কে একেক নামের বলা হয়ে থাকে। যেমন কোনোটি সোলেমানি আকিক আবার কোনোটি ইয়েমেনি আকিক। লাল ইয়েমেনি আকিক বেশি উপকারী। দেখে নেওয়া যাক ইয়েমেনি আকিক পাথরের গুনাগুন বিশেষ গুণ গুলি — (Astrological Side Effect Of Wearing Agate/ Aqeeq/ Akik Gemstone In Bengali)
(১) আসল আকিক পাথর ব্যবহার করলে কী সুফল পাবেন?
(২) কারা আকিক পাথর পরবেন? কারা ভুলেও ধারণ করবেন না?
আকিক পাথরের গুনাগুন জানতে ভিডিওটি দেখুন |
(১) আসল আকিক পাথর ব্যবহার করলে কী সুফল পাবেন? ইয়েমেনি আকিক পাথরের গুনাগুন?
ইসলাম ধর্মালম্বীরা একে পবিত্র পাথর হিসেবে মনে করে থাকেন। অন্য ধর্মের মানুষেরাও আকিক পাথর ব্যবহারকে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে দেখে। আকিক পাথর ব্যবহারের অনেক উপকারিতা রয়েছে: (White Akik Stone) সাদা আকিক মন শান্ত করে, মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখে। মানসিক দিক দিয়ে বিচলিত ব্যক্তিদের অরিজিনাল সোলেমানি আকিক পাথর বা লাল ইয়ামেনি আকিক পাথরের মালা বা (Akik Stone Pendant) লকেট পরা উচিত। আর্থিক অভাব দূর করে- চন্দ্র অর্থের সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত। আর্থিক অনটনে দিন কাটিয়ে থাকলে মানসিক পীড়া হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে (Sulemani Akik Stone) সোলেমানি আকিক পাথর বা লাল ইয়ামেনি আকিক পাথর ধারণ করলে মন শান্ত হবে এবং কাজে মনোনিবেশ করতে পারবেন। এর ফলে অর্থ উপার্জনের ইচ্ছা বাড়বে। শিক্ষায় মনোনিবেশ বাড়ায় ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষাক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িতদের সোলেমানি আকিক পাথর বা লাল ইয়ামেনি আকিক পাথরে আংটি ধারণ করা উচিত। এর ফলে মস্তিষ্ক উর্বর হয় এবং বিশেষ সাফল্য লাভ সম্ভব। আবেগ নিয়ন্ত্রন করে – আবার অত্যধিক আবেগপ্রবণ ব্যক্তিদের সোলেমানি আকিক পাথর বা লাল ইয়ামেনি আকিক পাথর পরার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই রত্নের প্রভাবে ব্যক্তি নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
খারাপ সম্পর্ক থেকে মুক্তি পাওয়া যায় – অনেক সময় ব্যক্তি সম্পর্কের জালে এতটাই জড়িয়ে পড়ে যে সেখান থেকে বেরোতে পারে না। এমন সময় ব্যক্তি সোলেমানি আকিক পাথর বা লাল ইয়ামেনি আকিক রত্ন পাথর ধারণ করলে লাভ পেতে পারেন। ফুসফুস, কিডনির রোগ দূর করে সোলেমানি আকিক পাথর বা লাল ইয়ামেনি আকিক চন্দ্রের সঙ্গে জড়িত সমস্ত দোষ দূর করে। চন্দ্র দুর্বল হলে শ্বসন, কাশি, ফুসফুস, কিডনি ও অন্ধ্রের রোগ হয়ে থাকে। সোলেমানি আকিক পাথর পরলে চন্দ্র মজবুত হয় এবং এই সমস্ত রোগ থেকে মুক্তি লাভ করা যায়৷ কঠিন পরিস্থিতিতে রক্ষা করে এবং দুঃখ কমাতে সাহায্য করে। মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক হয়। যখন কেও আকিক পাথর ধারন করে তখন তার শত্রুরা ভিত থাকে। আকিক পাথর ধারণে স্বামী স্ত্রীর মনের অমিল, পর*কীয়া ইত্যাদি প্রবণতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় । আকীক পাথর ব্যবহারে ধর্মীয় সচেতনতা তৈরি হয়। মনে বিশুদ্ধ চিন্তার উদয় হয়। ভালো কাজের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পায়। ইসলাম ধর্মালম্বীদের মধ্যে আকিক পাথবের তসবিহ ব্যবহার করার প্রবণতা দেখা যায়।
আমাদের সংগ্রহে রত্নপাথর দেখতে ক্লিক করুন এখানে ☛ Akik Gemstone |
(৩) কারা আকিক পাথর পরবেন? কারা ভুলেও ধারণ করবেন না?
জ্যোতিষশাস্ত্রে ও হস্তরেখা বিজ্ঞানে (Astrology – Palmistry Analysis) আকিক ক্ষতিকর প্রভাবের বিরুদ্ধে উপকারী। আকিক রত্ন পাথর সকল জাতক – জাতিকারা ধারণ করতে পারবেন বিশেষ এই রত্ন পাথর অপকারের চাইতে উপকার বেশি পাওয়া যায়। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে এই রত্নপাথর অনেক মূল্যবান রত্ন পাথর। বিখ্যাত গ্রিক দার্শনিক “আফলাতুন” বলেছেন, সাদা আকিক (সোলেমানি আকিক পাথর) স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি করে, হলুদ আকিক পাথর দিপদ-আপদ দূর করতে সাহায্য করে এবং লাল (ইয়ামেনি আকিক পাথর) সম্মান বৃদ্ধি করে। আম্বিয়া বনি ইসরাইলরা আনন্দের সহিত আকিক পাথর ব্যবহার করতেন। ইহুদী, খ্রিষ্টান, এবং মুসলমান সকলেই আকিক পাথরের আধ্যাত্মিক, অতিপ্রাকৃতিক এবং নিরাময় ক্ষমতা বিশ্বাস করেন। আকিক পাথর সবাই ধারন করেত পারবেন তবে যে কোন পাথর পরার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার পূর্বে অবশ্যই বাংলাদেশ ও ভারতবর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ ও ৪৩ বছরের অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, তান্ত্রিক গুরু ও Astrologer Doyal Delowar Chishti জ্যোতিষ রাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতীর সঙ্গে পরামর্শ করুন।
আমাদের সংগ্রহের থাকা বিভিন্ন কোয়ালিটির প্রাকৃতিক আসল কালো আকিক, সোলেমানি আকিক, সাদা আকিক, ইয়েমেনি আকিক, সবুজ আকিক, লাল আকিক, হলুদ আকিক পাথর ক্রয় করতে চাইলে আমাদের অফিসে যোগাযোগ করুন। সকলের মঙ্গল কামনা করে এখানেই শেষ করছি। |
জ্যোতিষরাজ – দয়াল দেলোয়ার চিশতী- স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত
পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ, অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, হস্তরেখাবিদ, গ্রহরত্ন নির্বাচক, জ্যোতিষ শাস্ত্রী, তান্ত্রিক, তন্ত্র শাস্তের উপর বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন।
__________________
বাংলাদেশ ও ভারত বর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত দীর্ঘ ৪২ বছরের অভিজ্ঞ রত্ন বিশারদ (রত্ন বিশেষজ্ঞ) বিচক্ষণ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন হস্তরেখাবিদ জ্যোতিষ। খাজা বাবার রুহানি সন্তান দয়াল দেলোয়ার চিশতী (Doyal Delower Chishti), তিনি আজমীর শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত খাদেম। রত্ন পাথর সম্পর্কে তার রয়েছে ● বাস্তব অভিজ্ঞাতা ● সনাতন এবং ● আধুনিক অভিজ্ঞতা। আর হতাশা নয় সফলতার জন্য আজই চলে আসুন। রত্ন বিশেষজ্ঞ সাথে অনলাইনে নিরাপদে ব্যক্তিগতভাবে কোন সাক্ষাৎকার ছাড়াই চ্যাট এবং কল করে রত্নপাথর বিষয়ে পরামর্শ নিন: ☎ imo / Whatsapp: +8801711192111
☎ imo / Whatsapp: +8801845750651
☎ imo / Whatsapp: +8801868353055