আবিসিনীয় পাথর নবীজির আংটি – Abyssinian Stone Benefits
আবিসিনীয় পাথর নবীজির আংটি: নবীজির আংটি: নবী (সাঃ) রূপার আংটি ব্যবহার করতেন৷ আর তার আংটিতে আবিসিনীয় পাথর বসানো ছিল। [ আবু দাউদ ] – আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) সাধারণত কোনো প্রকার অলঙ্কার ব্যবহার করতেন না। রাষ্ট্রীয় দাফতরিক কাজের প্রয়োজনে সীল মোহর হিসেবে রূপার আংটি ব্যবহার করেছেন। সে আংটির হলকা বা রিং এবং নগিনা বা পাত উভয় ছিলো রূপার। তাতে লেখা ছিলোঃ মুহাম্মাদ রাসূল আল্লাহ, আমাদের সর্ব শ্রেষ্ঠ রাসূল হযরত মোহাম্মদ (সঃ) রত্ন পাথর আকিক ব্যবহার করতেন এবং এই আকিক পাথর তাকে সালাম দিত! তিনি এ আংটি ডান হাতের কনিষ্ঠাঙ্গুলে পরতেন, (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া)। তাই কোনো ফকীহের মতে পুরুষ শুধু প্রয়োজনেই আংটি ব্যবহার করতে পারবে, কারো কারো মতে পুরুষের জন্য সাধারণভাবে অংটি পরা অনুমোদিত, আবার কারো মতে আংটি ব্যবহার করা সুন্নাত; সর্বাবস্থায়। মহিলাদের জন্য আংটির বৈধ উপকরণ সোনা, রূপা, কাঠ, পোড়া মাটি, কাঁচ, চাঁচ, রাবার, প্লাস্টিক, মুক্তা, পাথর (হিরা, চুনী, পান্না, রুবী, ইয়াকূত, যমরূদ, মার্বেল, কষ্টি পাথর) ও শামুক-ঝিনুক ইত্যাদি। মহিলাদের জন্য এসব ব্যবহারে বাধা নেই; ডান-বামঃ হাদীস শরীফে আছে, রাসূলে কারীম (সঃ) সকল কর্মে ডান দিককে প্রধান্য দিতেন। (আবূ দাঊদ শরীফ)।
আরও জানুন: রত্ন পাথর শোধন করার নিয়ম ও মন্ত্র জানতে ভিডিওটি দেখুন
আংটি পরিধান?
আংটি বা যে কোনো অলঙ্কার ডান অঙ্গে পরা এবং ডান দিক থেকে পরিধান করতে শুরু করা সুন্নাত। এই নিয়ম পুরুষ মহিলা সবার জন্যই সমভাবে প্রযোজ্য। পাথর বা পাথরের শোপিস ইত্যাদির মূল্য হিসাব করে তার জাকাত প্রদান করতে হবে। এসব ব্যবহারে থাকুক বা এমনিতেই থাকুক উভয়াবস্থায় জাকাতের আওতাধীন হবে। রত্ন পাথর ব্যবহার করলে অব্যশই আপনার কাজ হবে এবং সকল সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাআল্লাহ।
আরও দেখুন: আমাদের সংগ্রহে রত্নপাথর (Gemstone)
রাসুল সা. এর আংটি ব্যবহারের কারণ এবং এর বিস্তারিত বিবরণ?
আংটি বা যে কোনো অলঙ্কার ডান অঙ্গে পরা এবং ডান দিক থেকে পরিধান করতে শুরু করা সুন্নাত। এই নিয়ম পুরুষ মহিলা সবার জন্যই সমভাবে প্রযোজ্য। পাথর বা পাথরের শোপিস ইত্যাদির মূল্য হিসাব করে তার জাকাত প্রদান করতে হবে। এসব ব্যবহারে থাকুক বা এমনিতেই থাকুক উভয়াবস্থায় জাকাতের আওতাধীন হবে। রত্ন পাথর ব্যবহার করলে অব্যশই আপনার কাজ হবে এবং সকল সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাআল্লাহ।
- ৭ম হিজরীতে খায়বারের যুদ্ধের পর রাসুল (সা) অনারব রাজা-বাদশাহদের কাছে ইসলামের দাওয়াত সম্বলিত চিঠি পত্র প্রেরণের সংকল্প করেন। তখন সাহাবায়ে কেরামগণ আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! অনারব রাজা-বাদশাহগণ সীলমোহর ব্যতীত চিঠি গ্রহণ করে না। কাজেই তিনি একটি আংটি তৈরি করান। যাতে খোদাই করে ‘محمد رسول الله’ অংকিত ছিল।
আরও পড়ুন: দেহের কোথায় তিল থাকলে কি হয়?
রাসুল সা. এর পর যারা আংটিটি ব্যবহার করতেন? আবিসিনীয় পাথর নবীজির আংটি?
রাসুল (সা.)-এর আংটিটি ছিল রৌপ্য নির্মিত। যার এক লাইনে ‘محمد’ আরেক লাইনে, ‘رسول’ এবং ‘الله’ আরেক লাইনে লেখা ছিল। রাসুল (সা.)-এর স্বীয় যুগে তা ব্যবহার করতেন। তবে তিনি তা সচরাচর পরিধান করতেন না। বরং সিল মহরের কাজে ব্যবহার করতেন এবং কাজ শেষে তা রেখে দিতেন। রাসুল (সা.) এর আংটি বহন করতেন হযরত মুআইকিব (রা.। রাসুল (সা.) এরপর আবু বকর (রা.) এর শাসনামলে তিনি রাষ্ট্রীয় কাজে আংটিটি ব্যবহার করতেন। এরপর উমর (রা.) তাঁর শাসনামলে তিনি রাষ্ট্রীয় কাজে তা করেন। অতঃপর উসমান (রা.) ও স্বীয় খেলাফত আমলে রাষ্ট্রীয় কাজে এটি ব্যবহার করতেন।
আরও পড়ুন: রাশি অনুযায়ী আপনার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
রাসুল সা. এর আংটি যেভাবে হারিয়ে যায়? আবিসিনীয় পাথর নবীজির আংটি?
একদা হযরত উসমান (রা.) বীরে আরিসের (আরিস নামক কূপ, যা কুবায় অবস্থিত) পার্শ্বে বসা ছিলেন। কূপের অপর পার্শ্বে ছিলেন হযরত মুআইকিব (রা.) বসা ছিলেন। হযরত উসমান (রা.) তার হাত থেকে মুআইকিব (রা.) কে দেওয়ার সময় আংটিটি কূপে পড়ে যায়। এরপর তিন দিন পর্যন্ত কূপটিতে আংটিটি খোঁজাখুঁজি করা হয়। কিন্তু আংটি খুঁজে পাওয়া যায়নি। অবশেষে উসমান (রা.) নতুন আরেকটি আংটি তৈরির নির্দেশ দেন। রাসুল (সা.) ডান হাতে আংটি পরিধান করতেন এবং তা সীলমহরের কাজে ব্যবহার করতেন।
জ্যোতিষরাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতী সাহেব তার অলৌকিক আধ্যাতিক শক্তির মাধ্যমে বুঝতে পারেন কাকে কোন উদ্দেশ্যে কোন ওজনের পাথর দেওয়া প্রয়োজন। জ্যোতিষরাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতীর একজন অধ্যাতিক ব্যক্তি, আমাদের দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে জ্যোতিষরাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতীর সাহেবকে ক্রেষ্ট স্বর্ণপদক ও সনদপত্র প্রদান করেছেন এবং সবাই তাদের ব্যক্তিজীবনের সমস্যা সমাধানের জন্য সবসময় জ্যোতিষরাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতীর সাহেবের পরামর্শ গ্রহন করেন। সকল সমস্যা সমাধানের মালিক একমাত্র আল্লাহ তা’য়ালা জ্যোতিষরাজ দয়াল দেলোয়ার চিশতীর একজন খাস ওছিলা মাত্র।
জ্যোতিষরাজ – দয়াল দেলোয়ার চিশতী- স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত
পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ, অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, হস্তরেখাবিদ, গ্রহরত্ন নির্বাচক, জ্যোতিষ শাস্ত্রী, তান্ত্রিক, তন্ত্র শাস্তের উপর বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন।
বাংলাদেশ ও ভারত বর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত দীর্ঘ ৪৩ বছরের অভিজ্ঞ রত্ন বিশারদ (রত্ন বিশেষজ্ঞ) বিচক্ষণ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন হস্তরেখাবিদ জ্যোতিষ। খাজা বাবার রুহানি সন্তান দয়াল দেলোয়ার চিশতী (Doyal Delower Chishti), তিনি আজমীর শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত খাদেম। রত্ন পাথর সম্পর্কে তার রয়েছে ● বাস্তব অভিজ্ঞাতা ● সনাতন এবং ● আধুনিক অভিজ্ঞতা। আর হতাশা নয় সফলতার জন্য আজই চলে আসুন। রত্ন বিশেষজ্ঞ সাথে অনলাইনে নিরাপদে ব্যক্তিগতভাবে কোন সাক্ষাৎকার ছাড়াই চ্যাট এবং কল করে রত্নপাথর বিষয়ে পরামর্শ নিন