শ্রীলঙ্কান সিলনি গোমেদ পাথরের উপকারিতা
শ্রীলঙ্কান সিলনি গোমেদ পাথরের: লালচে আভাযুক্ত স্বচ্ছ উজ্জ্বল গোমেদের কার্যকারিতাই বেশী। খাঁটি বা আসল গোমেদ কষ্টি পাথরে ঘষলে দাগ পড়ে না বা ক্ষয় হয় না। সিংহলী গোমেদ ও ইটালিয়ান গোমেদ স্বচ্ছ, ও উজ্জ্বল আভাযুক্ত। আর খুবই ফলদায়ক। ভারতীয় গয়া গোমেদ কালচে রঙ- এর হয়ে থাকে। আলোতে কিছুটা স্বচ্ছ ও লালচে দেখায় । বেশী পরিমাণে ধারণ করলে সিংহলী ও ইটালিয়ান গোমেদের মতই ফল দেয় ।
মূল গোমেদ পাথরের রঙ লালচে বাদামি অথবা হলুদাভ সবুজ । রাসায়নিক নাম “জারকোনিয়াম সিলিকেট” । কিন্তূ এর ভেতর প্রায়ই হাফানিয়াম, থোরিয়াম, ইউরেনিয়াম ইত্যাদি তেজস্ক্রিয় ধাতু মিশে থাকে। গোমেদ কে কাটার সবচেয়ে বড় জায়গা ব্যাংকক। সেখানকার স্বচ্ছ Garnet (Gomed) Stone গোমেদ দেখলে হীরা বলে ভ্রম হয় । হীরার সঙ্গে একে চট করে আলাদা করার উপায় হচ্ছে কোনও বইয়ের ওপর গোমেদ টাকে রাখা।
যদি এক একটা ছাপার অক্ষর দুটো করে মনে হয়, তাহলে পাথরটা নিশ্চয়ই গোমেদ, হীরা নয়। আলোর দ্বৈত প্রতিসরণের জন্য এই ঘটনা ঘটে । অজস্র নকল গোমেদ বাজারে বেরিয়েছে। এ ধরনের একটি হচ্ছে গার্নেট । এটি কম মূল্যের পাথর। গোমেদের সাথে গার্নেটের পার্থক্য সহজেই বুঝা হয় না। Benefits of Garnet Gemstone
শ্রীলঙ্কান সিলনি গোমেদ পাথরের উপকারিতা: হস্তরেখা বিজ্ঞানে এবং রাশিচক্রে রাহুর রুক্ষ দৃষ্টি হতে রক্ষা পাওয়ার জন্য ও রাহুর অশুভ প্রভাব থেকে মুক্ত থাকার জন্য গোমেদ রত্ন ধারণ করা হয়। যাদের জন্ম জানুয়ারি মাসে বিশেষ করে তাদের জন্য বার্থ স্টোন হচ্ছে গোমেদ পাথর। এছাড়া যাদের মকর রাশি (২১ ডিসেম্বর থেকে ২০ জানুয়ারি) কুম্ভ রাশি (২১ জানুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি) তাদের জন্য উপকারী রাশি রত্ন পাথর হচ্ছে গোমেদ পাথর (Gomed Stone / Garnet Stone)। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গোমেদ পাথর যায়।
যেমন, ইন্ডিয়া, আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা। তবে পৃথিবীর সব থেকে ভালো মানের গোমেদ হচ্ছে শ্রিলাঙ্কান গোমেদ পাথর (Siloni Gomed Stone)। যাকে সিলনি গোমেদ পাথর বলা হয়ে থাকে। জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে গোমেদ পাথরের উপকারিতা (Benefits of Gomed Stone / Benefits of Garnet Stone) সমূহ নিন্ম রুপঃ Benefits of Garnet Gemstone
জ্যোতিষরাজ – দয়াল দেলোয়ার চিশতী- স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত
পুরস্কার প্রাপ্ত রত্ন বিশেষজ্ঞ, অভিজ্ঞ বংশগত জহুরী, হস্তরেখাবিদ, গ্রহরত্ন নির্বাচক, জ্যোতিষ শাস্ত্রী, তান্ত্রিক, তন্ত্র শাস্তের উপর বাস্তব অভিজ্ঞতা রয়েছে।
__________________
বাংলাদেশ ও ভারত বর্ষে পুরস্কার প্রাপ্ত দীর্ঘ ৪২ বছরের অভিজ্ঞ রত্ন বিশারদ (রত্ন বিশেষজ্ঞ) বিচক্ষণ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন হস্তরেখাবিদ জ্যোতিষ। খাজা বাবার রুহানি সন্তান দয়াল দেলোয়ার চিশতী, তিনি আজমীর শরীফের খেলাফত প্রাপ্ত খাদেম। রত্ন পাথর সম্পর্কে তার রয়েছে ● বাস্তব অভিজ্ঞাতা ● সনাতন এবং ● আধুনিক অভিজ্ঞতা। আর হতাশা নয় সফলতার জন্য আজই চলে আসুন। রত্ন বিশেষজ্ঞ সাথে অনলাইনে নিরাপদে ব্যক্তিগতভাবে কোন সাক্ষাৎকার ছাড়াই চ্যাট এবং কল করে রত্নপাথর বিষয়ে পরামর্শ নিন: ☎ imo / Whatsapp: +8801711192111
☎ imo / Whatsapp: +8801845750651
☎ imo / Whatsapp: +8801868353055